Select City Sidebar Icon
শহর নির্বাচন করুন
শহর নির্বাচন করুন
phone icon in white color

Call Us

Book Appointment

প্রিস্টিন কেয়ার-এ বাংলাদেশের উন্নত অ্যানাল ফিসার সার্জারি

অ্যানাল ফিসার বা চিরে যাওয়া সাধারণত মলত্যাগ, বিশেষত শক্ত বা বড়ো আকারের মলত্যাগের সময় টানের ফলে হয়। সাধারণত এগুলির পাশাপাশি পায়ুপথের স্ফিংটারের কাছে পেশিতে চাপ পড়ে। মলদ্বারের সমস্যাগুলির উপসর্গ চোখে পড়লেই চিকিৎসা পেতে একজন অ্যানোরেক্টাল ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।
প্রিস্টিন কেয়ার হল অ্যানাল ফিসারের সার্জারির অন্যতম সেরা প্রতিষ্ঠান, এখানে অভিজ্ঞ অ্যানোরেক্টাল সার্জন সহ ক্লিনিক ও সংশ্লিষ্ট হাসপাতালের একটি বড়ো নেটওয়ার্ক রয়েছে। প্রিস্টিন কেয়ার-এ আমরা সকল রোগীদের বিনামূল্যে অপারেশনের আগে ও পরে পরামর্শ দিয়ে থাকি, যাতে রোগীরা কোনও জটিলতা ছাড়াই সুস্থ হয়ে উঠতে পারে। এছাড়াও, আমরা রোগীর নিরবচ্ছিন্ন চিকিৎসা পরিষেবা নিশ্চিত করতে চিকিৎসার ব্যাপারে বাস্তব সময়ে আপডেট, সহজ পেমেন্ট প্ল্যান, বিমা ও ডকুমেন্টেশনে সহায়তা ইত্যাদির মতো অন্যান্য পরিষেবা প্রদান করি।

অ্যানাল ফিসারের জন্য সেরা ডাক্তার

  • online dot green
    Dr. Abu Sayeed Mohammad Mahmudur (EGsrzAx9qF)

    Dr. Abu Sayeed Mohammad ...

    MBBS, FRCS
    46 Yrs.Exp.

    Consultation fees:

    1000 Taka (Cash)

    800 Taka (20% discount via Bkash)

    4.5/5

    46 + Years

    location icon York Hospital Limited
    Call Us
    +8809606789023
  • online dot green
    Brig. Gen. Prof. Dr. MD Tanvirul Islam (F5hxEFXkIX)

    Brig. Gen. Prof. Dr. MD ...

    MBBS, FCPS, Fellow Colorectal Surgery
    32 Yrs.Exp.

    Consultation fees:

    1000 Taka (Cash)

    800 Taka (20% discount via Bkash)

    4.5/5

    32 + Years

    location icon Universal Medical College & Hospital Ltd.
    Call Us
    +8809606789023
  • online dot green
    Dr. Reshma Aziz (h1bCHhnlhp)

    Dr. Reshma Aziz

    MBBS, MS, Diploma in Ultrasonography, Post Graduate Diploma in Colorectal Diseases & Surgery, Certified Diabetologist
    25 Yrs.Exp.

    Consultation fees:

    1000 Taka (Cash)

    800 Taka (20% discount via Bkash)

    4.8/5

    25 + Years

    location icon Dhaka Lab
    Call Us
    +8809606789023
  • ওভারভিউ

    know-more-about-Anal Fissure-treatment-in-
    অ্যানাল ফিসার প্রতিরোধ
    • কোষ্ঠকাঠিন্য ও ডায়রিয়া প্রতিরোধে যত্ন নিন
    • ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খান
    • প্রচুর পরিমাণে পানীয় খান
    • নিয়মিত ব্যায়াম করুন
    • বাওয়েল মুভমেন্টের সময় চাপ দেবেন না
    অ্যানাল ফিসারের ঝুঁকির কারণ
    • কোষ্ঠকাঠিন্য
    • প্রসব
    • ক্রোনের রোগ
    • পায়ুসঙ্গম
    • শৈশব ও মধ্যবয়স
    অ্যানাল ফিসারের উপসর্গ
    • বাওয়েল মুভমেন্টের সময় ব্যথা
    • মলত্যাগের পর কয়েক ঘন্টার জন্য পায়ুতে দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা
    • মল বা টয়লেট পেপারে রক্ত
    • পায়ুপথের চারপাশে দৃশ্যমান চিরে বা ছিঁড়ে যাওয়া
    • অ্যানাল ফিসারের কাছে ছোট-ছোট লাম্প বা স্কিন ট্যাগ
    বাংলাদেশে অ্যানাল ফিসারের চিকিৎসা করাতে কেন প্রিস্টিন কেয়ার অ্যানাল ক্লিনিকে আসবেন?
    • অপারেশনের আগে বিনামূল্যে পরামর্শ
    • সম্পূর্ণ বিমা সহায়তা
    • নিবেদিত কেয়ার কোঅর্ডিনেটর
    • সহজ পেমেন্ট প্ল্যান
    • অপারেশনের পর বিনামূল্যে পরামর্শ
    • ডকুমেন্টেশনে সম্পূর্ণ সহায়তা
    • ডিলাক্স হসপিটাল রুম
    • নিরবচ্ছিন্ন চিকিৎসা পরিষেবা
    function at() { [native code] }

    অ্যানাল ফিসার রোগ নির্ণয় ও ব্যবস্থাপনা

    রোগনির্ণয়

    রোগনির্ণয় প্রক্রিয়ার শুরুতে অতীতে চিকিৎসার বিবরণ জানা ও শারীরিক পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষা করার সময় পায়ুপথের চিরে যাওয়া জায়গা সাধারণত সহজেই দৃশ্যমান হয়। ক্ষণস্থায়ী অ্যানাল ফিসার দেখতে নতুন ছিন্ন অংশের মতো লাগে, অন্যদিকে দীর্ঘস্থায়ী ফিসার অভ্যন্তরীণ বা বাহ্যিক মাংসল বৃদ্ধির সাথে গভীর কাটা অংশের মতো দেখায়। অ্যানাল টিয়ারের কারণ ও ব্যাপ্তি নির্ধারণ করতে নিম্নলিখিত ডায়াগনস্টিক পরীক্ষাগুলি প্রয়োজন হতে পারে:

    • অ্যানোস্কোপি: অ্যানোস্কোপির সময় একটি স্কোপ দিয়ে পায়ুপথ ও মলাশয়ের ফিসারের পরিমাণ বোঝা হয়।
    • নমনীয় সিগময়ডোস্কোপি: এই পরীক্ষার সময়, ডাক্তার অন্ত্রের রোগ ও কোলন ক্যান্সারের মূল্যায়ন করতে বৃহদান্ত্রের নিচের অংশে একটি পাতলা, নমনীয় নলের স্কোপ ঢুকিয়ে দেন।
    • কোলোনোস্কোপি: হালকা সিডেশনের অধীনে কোলোনোস্কোপি করা হয় এবং সাধারণত কেবল প্রয়োজন হলেই করা হয়। সম্পূর্ণ বৃহদান্ত্র পরীক্ষা করতে মলাশয়ের মধ্য দিয়ে একটি পাতলা স্কোপ প্রবেশ করানো হয়।

    চিকিৎসা

    সাধারণত, উপযুক্ত ওষুধের মাধ্যমে কয়েক সপ্তাহের মধ্যে অ্যানাল ফিসার নিজে থেকেই সেরে যায়, তবে গুরুতর ক্ষেত্রে, সার্জারি করার প্রয়োজন হতে পারে। প্রিস্টিন কেয়ার-এ প্রদত্ত অ্যানাল ফিসারের প্রচলিত চিকিৎসাগুলি হল:

    • চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা: মলম, চেতনানাশক ক্রিম, খাওয়ার ওষুধ ইত্যাদি ব্যবহার করে অ্যানাল ফিসারের সার্জারিবিহীন চিকিৎসা করা হয়। বিভিন্ন ধরনের ওষুধ খেতে পারেন। তবে জটিলতা এড়াতে ওষুধ খাওয়ার আগে কোলোরেক্টাল চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
    • ল্যাটারাল ইন্টারনাল স্ফিংটেরোটোমি (LIS): স্ফিংটেরোটোমির সময় সার্জন মাসল ফাইবার কেটে ফেলেন। এতে পেশি শিথিল হয় এবং মল বের করা সহজ হয়। একটি ওপেন বা ক্লোজড অ্যাপ্রোচের মাধ্যমে LIS সম্পাদন করা যেতে পারে। ওপেন অ্যাপ্রোচের সময়, সার্জন অভ্যন্তরীণ স্ফিংটার মাসল ফাইবারগুলি বের করতে একটি ইনসিশন তৈরি করেন এবং পেশিগুলি শিথিল করতে ছুরি বা ক্যাটারাইজেশন ডিভাইস ব্যবহার করে সেগুলি কেটে ফেলেন। ক্লোজড অ্যাপ্রোচের সময়, মাসল ফাইবারগুলি প্রকাশ করতে একটি ইনসিশন তৈরি করার পরিবর্তে, সার্জন অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক স্ফিংটার পেশিগুলি পৃথক করার খাঁজটি শনাক্ত করেন এবং এই অঞ্চলে পেশিকে বিভক্ত করেন।
    • লেজার স্ফিংটেরোটোমি: লেজার স্ফিংটেরোটোমি একইভাবে করা হয়, তবে ছুরি দিয়ে পেশি কাটার বদলে সার্জন লেজার বিম ব্যবহার করেন। এ ছাড়া যেহেতু লেজার ব্যবহার করে অস্ত্রোপচার করা হয়, তাই কোনো কাটাছেঁড়া বা রক্তক্ষরণ হয় না এবং রোগীর কোনো সেলাই প্রয়োজন হয় না, এর ফলে দ্রুত সেরে ওঠা যায়।

    দীর্ঘমেয়াদী উপশম পেতে বাংলাদেশের সেরা কোলোরেক্টাল সার্জনদের কাছ থেকে অ্যানাল ফিসারের চিকিৎসার জন্য লেজার স্ফিংটেরোটোমি করাতে বিনামূল্যে কনসাল্টেশন বুক করুন।

    কেন প্রিস্টিন কেয়ার?

    বাংলাদেশে বিরামহীন সার্জিক্যাল অভিজ্ঞতা প্রদান করেছে

    01.

    সারা বাংলাদেশে ৫০ + রোগের জন্য পরামর্শ পান

    প্রিস্টিন কেয়ার বাংলাদেশের 3+ প্রধান শহর জুড়ে 50+ রোগ এবং চিকিত্সা যেমন পাইলস, হার্নিয়া, কিডনি স্টোন, ছানি, গাইনেকোমাস্টিয়া, খতনা ইত্যাদির জন্য পরামর্শ প্রদান করে।

    02.

    প্রযুক্তির সাথে চিকিৎসা দক্ষতা

    আমাদের সার্জন আপনার রোগ নির্ণয় করার জন্য আপনার সাথে অনেক সময় ব্যয় করবেন। সার্জারি হওয়ার আগে চিকিৎসা নির্ণয়ের জন্য আপনাকে সহায়তা করা হয়। আমরা উন্নত লেজার এবং ল্যাপারোস্কোপিক সার্জিক্যাল চিকিৎসা অফার করি আমাদের পদ্ধতিগুলি ইউএসএফডিএ দ্বারা অনুমোদিত।

    03.

    অভিজ্ঞ সার্জারি সহায়ক

    একজন উৎসর্গীকৃত কেয়ার কো-অর্ডিনেটর আপনার সার্জারির যাত্রা জুড়ে আপনার বীমার কাগজপত্র থেকে শুরু করে বাড়ি থেকে হাসপাতালে আসা এবং ফিরে যাওয়ার জন্য বিনামূল্যে যাতায়াত, হাসপাতালে ভর্তির ডিসচার্জ প্রক্রিয়া জুড়ে আপনাকে সহায়তা করে।

    04.

    সার্জারির পরের যত্ন

    We offer follow-up consultations and instructions including dietary tips as well as exercises to every patient to ensure they have a smooth recovery to their daily routines.

    প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী (FAQs

    সার্জারির পর কি আবার অ্যানাল ফিসার হতে পারে?

    রোগী কীভাবে নিজের যত্ন নিচ্ছেন, এটি তার ওপর নির্ভর করে। অস্ত্রোপচারের পর রোগী যদি সঠিক যত্ন ও সেরে ওঠার পরামর্শ মেনে চলেন, তাহলে আবার অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। সাধারণত অ্যানাল ফিসার সার্জারির পুনরাবৃত্তির হার মাত্র 10%।

    বাংলাদেশে ফিসার সার্জারির খরচ কত?

    বাংলাদেশে ফিসার সার্জারির খরচ প্রতিটি ব্যক্তির জন্য আলাদা হতে পারে। গড়ে, বাংলাদেশে মলদ্বারের ফিসার সার্জারির খরচ প্রায় ৳ 45,000 থেকে ৳ 60,000 এর মধ্যে। তবে এটা মনে রাখতে হবে যে, ফিসার লেজার অপারেশন খরচ বিভিন্ন কারণের উপর নির্ভর করবে যেমন সার্জারির ধরন, সার্জিক্যাল কেয়ার প্রয়োজন ইত্যাদি।

    অ্যানাল ফিসার কি কোনও চিকিৎসা ছাড়াই নিরাময় ঘটতে পারে?

    হ্যাঁ, শরীরের অন্যান্য কাটা-ছেঁড়ার মতো অ্যানাল ফিসারও নিজে থেকেই নিরাময় ঘটতে পারে। কিন্তু রোগী যদি নিজের যত্ন না নেয়, তাহলে সেই কাটা-ছেঁড়া নিরাময়ের বদলে মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে। সঠিক সময়ে সুস্থ হয়ে উঠতে নিকটবর্তী কোনো বিশেষজ্ঞ কোলোরেক্টাল ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

    লেজার স্ফিংটেরোটোমির সাহায্যে কি অ্যানাল ফিসার স্থায়ীভাবে নিরাময় হতে পারে?

    অ্যানাল ফিসারের সবচেয়ে কার্যকর চিকিৎসা হল লেজার স্ফিংটেরোটোমি। তবে, এগুলি কার্যকর উপায়ে স্থায়ীভাবে অ্যানাল ফিসারের নিরাময় করতে পারে না, কারণ রোগী যদি অস্বাস্থ্যকর জীবনধারা অনুসরণ করে, তবে এই রোগ সহজেই আবার দেখা দিতে পারে।

    অ্যানাল ফিসারের ফলে কি রক্ত ও পুঁজ বের হয়?

    অ্যানাল ফিসারের কারণে যেহেতু পায়ুত্বক ফেটে যায়, তাই এর ফলে মলের মধ্যে রক্ত ও ব্লাড কট দেখা যেত পারে, কিন্তু সাধারণত পুঁজ বের হয় না। তবে, যদি কোনও অ্যানাল ফিসার সংক্রামিত হয় এবং এর ফলে ফোঁড়া দেখা যায়, তাহলে পুঁজ বের হতে পারে।

    লেজার স্ফিংটেরোটোমি করার পরে সুস্থ হতে কত সময় লাগে?

    অধিকাংশ রোগীকে সার্জারির 24 ঘণ্টার মধ্যে ছেড়ে দেওয়া হয় এবং 1-3 দিনের মধ্যে তারা তাদের দৈনন্দিন কাজকর্ম আবার শুরু করতে পারে। তবে পুরোপুরি সেরে উঠতে 4-6 সপ্তাহ সময় লাগতে পারে এবং এর জন্য রোগীকে তাদের সার্জনদের দেওয়া শুশ্রুষার পরামর্শ যথাযথভাবে মেনে চলতে হয়।

    অ্যানাল ফিসারের চিকিৎসার জন্য আমি কি জেনারেল ফিজিশিয়ানের পরামর্শ নিতে পারি?

    হ্যাঁ, প্রাথমিক পরীক্ষার জন্য জেনারেল ফিজিশিয়ানের পরামর্শ নিতে পারেন। তবে শেষ পর্যন্ত সঠিক রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা করাতে অ্যানোরেক্টাল বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়াই ভালো।

    অ্যানাল স্ফিংটেরোটোমির পরে কীভাবে সুস্থ হবেন?

    সার্জারির পরে রোগীর পুরোপুরি সেরে উঠতে প্রায় 4-6 সপ্তাহ সময় লাগতে পারে। সার্জারির পরে আপনি আপনার স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটাতে এবং আরও দ্রুত সুস্থ হতে প্রদত্ত পরামর্শগুলি অনুসরণ করতে পারেন:

    • পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন। আপনার পায়ু পেশিতে ইনসিশন পুরোপুরি নিরাময় হওয়ার আগে চাপ দেবেন না।
    • যত দ্রুত সম্ভব চলাফেরা শুরু করুন। শুরুতে আপনার বাড়ির চারপাশে অল্প হাঁটাহাঁটি করতে থাকুন।
    • আপনার পায়ুপথ পরিষ্কার ও শুকন আছে কিনা, তা নিশ্চিত করুন। আপনি স্বাভাবিকভাবে স্নান করতে পারেন, কিন্তু পরে আপনার পায়ুপথের স্থানটি শুকনো করে মুছে ফেলা উচিত।
    • স্বাস্থ্যকর ডায়েট মেনে চলুন। খেয়াল রাখতে হবে যে আপনি যেন ভালোভাবে হাইড্রেটেড থাকেন এবং আপনার খাদ্যতালিকা যেন ফাইবার সমৃদ্ধ হয়।
    • যদি আপনার দীর্ঘস্থায়ী কোষ্ঠকাঠিন্য থাকে, তবে এটি আপনার শুশ্রুষায় নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। আপনার ডাক্তারকে প্রয়োজন অনুযায়ী ফাইবার সাপ্লিমেন্ট, হালকা ল্যাক্সেটিভ বা মল নরম করার ওষুধ লিখতে বলুন।
    • দিনে তিন বার এবং মলত্যাগের পরে যখনই পায়ুপথে ব্যথা হয়, তখন অন্তত 10 মিনিটের জন্য সিটজ বাথ নিন।
    • মলত্যাগের সময় একটি ছোটো টুলের ওপরে পা রাখুন। এর ফলে নিতম্বে বেশি চাপ পড়ে না, ফলে সহজেই মল নির্গত হতে পারে।
    • টয়লেট পেপারের পরিবর্তে বেবি ওয়াইপ ব্যবহার করুন। কারণ এগুলো বেশি আরামদায়ক এবং পায়ুপথে জ্বলন হয় না।
    • সুগন্ধি সাবান ব্যবহার করা এড়িয়ে চলুন, কারণ এতে এমন রাসায়নিক পদার্থ থাকতে পারে, যার কারণে ক্ষতস্থান জ্বালা করতে পারে।

    নিরাময় না হওয়া অ্যানাল ফিসারের ফলে কী-কী রোগ হতে পারে?

    যদি চিকিৎসা না করা হয় বা সঠিক ব্যবস্থাপনা না নেওয়া হয়, তাহলে অ্যানাল ফিসারের ফলে এগুলি হতে পারে:

    • নিরাময় না হওয়া: 8 সপ্তাহ পর্যন্ত নিরাময় না হওয়া অ্যানাল ফিসারকে দুরারোগ্য বা ক্রনিক হিসাবে শ্রেণিবদ্ধ করা যেতে পারে এবং এর জন্য আরও ব্যবস্থাপনার প্রয়োজন হতে পারে। এর ফলে এমনকি অ্যানাল অ্যাবসেস ও ফিস্টুলা পর্যন্ত হতে পারে।
    • পুনরাবৃত্তি: রোগী যদি নিজের সঠিক যত্ন না নেন, তাহলে আবার অ্যানাল ফিসার হতে পারে।
    • বেশি অংশ ফেটে যাওয়া: অ্যানাল ফিসারের রোগীকে মল নির্গমনের সময় বেশি চাপ দিতে হয়, ফলে অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক স্ফিংটারের দিকে ফাটল ছড়িয়ে পড়তে পারে, যা আরও বেদনাদায়ক হয় এবং চিকিৎসা করা কঠিন করে তোলে।
    Read More