সাধারণত মানুষের অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস ও জীবনশৈলীর পরিণতি হিসেবেই কিডনিতে পাথর দেখা দেয়। এই পাথর দেহে প্রস্রাব গঠন ও তার নির্গমন পথকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে, যার ফলস্বরূপ দেহে বিশাক্ত বর্জ্য পদার্থ জমা হতে পারে। কিডনিতে পাথর জনিত সমস্যার চিকিৎসা করা না হলে তা অসম্ভব ব্যাথা ও মারাত্মক শারীরিক জটিলতার কারণ হয়ে উঠতে পারে। বাংলাদেশে কিডনিতে পাথরের উন্নতমানের চিকিৎসা পেতে প্রিস্টিন কেয়ার-এ যোগাযোগ করুন।
প্রিস্টিন কেয়ার-এর অত্যাধুনিক ক্লিনিক ও সংশ্লিষ্ট হাসপাতালের একটি বিস্তৃত নেটওয়ার্ক রয়েছে, যেখানে রোগীরা উন্নতমানের চিকিৎসা পেতে পারেন। বিশেষজ্ঞ ও অভিজ্ঞ নেফ্রোলজিস্টের দ্বারা চিকিৎসার পাশাপাশি, আপনি অন্যান্য সুবিধাও পেতে পারেন যেমন বিনামূল্যে প্রাক অস্ত্রোপচার ও অস্ত্রোপচার পরবর্তী পরামর্শ, নো কস্ট EMI-এর মতো সহজ পেমেন্ট বিকল্প, হাসপাতালে ভর্তি ও ডিসচার্জের নথিকরণের ক্ষেত্রে সহায়তা, বিমা জনিত সম্পূর্ণ সহায়তা, ইত্যাদি। লেজার পাইলোনিডাল সাইনাস চিকিৎসার অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করার জন্য এখনই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
কিডনিতে পাথর জনিত সমস্যা নির্ণয় ও তার চিকিৎসা
কিডনিতে পাথর বা মূত্রাশয়ে পাথরের উপস্থিতি নিম্নোক্ত পরীক্ষা ব্যবহার করে নির্ণয় করা হয়:
পাথরের অবস্থান, সংখ্যা, তাদের ইটিওলজি ইত্যাদির উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা পদ্ধতি রয়েছে যা ব্যবহার করে ডাক্তার কার্যকরভাবে পাথরগুলিকে নির্মূল করতে পারেন। কিডনিতে পাথরের ক্ষেত্রে সাধারণ চিকিৎসা পদ্ধতিগুলি হল:
বাংলাদেশের প্রিস্টিন কেয়ার-এ কিডনিতে পাথরের চিকিৎসা সম্পর্কিত আরও তথ্যের জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
বাংলাদেশে বিরামহীন সার্জিক্যাল অভিজ্ঞতা প্রদান করেছে
প্রিস্টিন কেয়ার বাংলাদেশের 3+ প্রধান শহর জুড়ে 50+ রোগ এবং চিকিত্সা যেমন পাইলস, হার্নিয়া, কিডনি স্টোন, ছানি, গাইনেকোমাস্টিয়া, খতনা ইত্যাদির জন্য পরামর্শ প্রদান করে।
আমাদের সার্জন আপনার রোগ নির্ণয় করার জন্য আপনার সাথে অনেক সময় ব্যয় করবেন। সার্জারি হওয়ার আগে চিকিৎসা নির্ণয়ের জন্য আপনাকে সহায়তা করা হয়। আমরা উন্নত লেজার এবং ল্যাপারোস্কোপিক সার্জিক্যাল চিকিৎসা অফার করি আমাদের পদ্ধতিগুলি ইউএসএফডিএ দ্বারা অনুমোদিত।
একজন উৎসর্গীকৃত কেয়ার কো-অর্ডিনেটর আপনার সার্জারির যাত্রা জুড়ে আপনার বীমার কাগজপত্র থেকে শুরু করে বাড়ি থেকে হাসপাতালে আসা এবং ফিরে যাওয়ার জন্য বিনামূল্যে যাতায়াত, হাসপাতালে ভর্তির ডিসচার্জ প্রক্রিয়া জুড়ে আপনাকে সহায়তা করে।
We offer follow-up consultations and instructions including dietary tips as well as exercises to every patient to ensure they have a smooth recovery to their daily routines.
কিডনির ছোট পাথর অনেক সময় প্রস্রাবের দরুন নিজে থেকেই বেরিয়ে যায়। কিন্তু বড় পাথর আটকে থাকে যার ফলে তীব্র ব্যথা ও রক্তক্ষরণ হতে পারে। কিডনির অপরিবর্তনীয় ক্ষতি ঠেকাতে দেরি না করেই উপসর্গজনিত কিডনির পাথরের চিকিৎসা করা প্রয়োজন।
বাংলাদেশে কিডনি স্টোন অপারেশনের আনুমানিক খরচ ৳ 55000 থেকে ৳ 80000 পর্যন্ত। যাইহোক, এটি রোগীর চিকিৎসা অবস্থার উপর নির্ভর করে। আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন এবং বাংলাদেশের সেরা ইউরোলজিস্টের সাথে দেখা করুন।
হ্যাঁ। কিডনি ও মূত্রথলিতে পাথর থাকলে সেই রোগীদের মধ্যে ইরেক্টাইল ও যৌন কর্মহীনতার অধিক প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়। কিডনিতে বড় পাথর এবং ক্ষতিগ্রস্ত মূত্রাশয় সম্পন্ন রোগীদের ক্ষেত্রে যৌনশক্তি হ্রাস এবং নপুংসকতা সাধারণ ব্যাপার। তবে কিডনিতে পাথর যেহেতু শুক্রাণুর উৎপত্তি বা প্রবাহকে প্রভাবিত করে না তাই উপসর্গহীন বা ছোট পাথরের ক্ষেত্রে যৌন সমস্যা দেখা দেয় না।
যাদের মূত্রনালীতে ব্লকেজ আছে, তাদের মূত্রনালীতে সংক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে, কারণ কিডনিতে পাথর মূত্রের প্রবাহকে বন্ধ করে দেয় যার ফলে রক্তে বিষাক্ত পদার্থ জমা হতে থাকে। এছাড়া এই সম্পর্কটি উল্টেও যায়, অর্থাৎ ঘন ঘন UTI আক্রান্তদের কিডনিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনাও বেশি।
কিডনিতে পাথর হলে প্রায়শই গ্যাস্ট্রোইন্টেস্টিনাল সমস্যা দেখা দেয়, যেমন- বমি বমি ভাব, ডায়রিয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য, বমি, পেটে অস্বস্তি ইত্যাদি। এর কারণ হল কিডনি ও GI ট্র্যাক্ট একই স্নায়ু সংযোগ শেয়ার করে, এবং একটিতে অস্বস্তির কারণে অন্যটিতেও অস্বস্তি দেখা দিতে পারে।
কিডনির পাথরগুলি মূলত লবণ ও খনিজ দিয়ে তৈরি হয়, তাই ছোট বা উপসর্গহীন পাথরের ক্ষেত্রে, রোগী কিছু ওষুধ খেতে পারেন যা এই পাথরের দ্রবীভূতকরণকে ত্বরান্বিত করবে। এমনকি ছোট পাথর নিজে থেকেই কোনও ব্যথা বা অস্বস্তি ছাড়াই বেরিয়ে যেতে পারে।
বিভিন্ন গবেষণা থেকে নিশ্চিতভাবে জানা গেছে যে ধূমপান ও মদ্যপান কিডনিতে পাথর তৈরির সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়, বিশেষ করে মহিলাদের ক্ষেত্রে। তাই বেশিরভাগ চিকিৎসকই কিডনিতে পাথর থাকলে রোগীদের অবিলম্বে ধূমপান ও মদ্যপান বন্ধ করার পরামর্শ দেন।
নিচের পরামর্শগুলি অনুসরণ করে আপনি কিডনিতে পাথর হওয়া প্রতিরোধ করতে পারেন:
কিডনির পাথর বের হওয়ার সময়কাল নির্ভর করে সেই পাথরের আকারের উপর। সাধারণত ছোট পাথর 1-2 সপ্তাহের মধ্যে বেরিয়ে যায়, কিন্তু বড় পাথর পুরোপুরি বেরোতে 4 সপ্তাহ পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। কিডনির পাথর বের করার 4টি পর্যায় রয়েছে: