Select City Sidebar Icon
শহর নির্বাচন করুন
শহর নির্বাচন করুন
phone icon in white color

Call Us

Book Appointment

চোখের ল্যাসিক সার্জারি কি?

আজকাল চোখের ল্যাসিক সার্জারি বা নির্দিষ্ট লেজার ইন সিটু কেরাটোমিলিয়াসিস খুব স্বাভাবিক হয়ে উঠেছে। যা রোগীকে কোনোরকম চশমা বা কন্টাক্ট লেন্সের দরকার ছাড়াই সুনির্দিষ্ট দৃষ্টি ফিরে পাবার একটি নিরাপদ,কার্যকর ,দ্রুতএবং ব্যথাহীন মাধ্যম সরবরাহ করে। চোখের ল্যাসিক অস্ত্রোপচার বিভিন্ন দৃষ্টি-জনিত অসুবিদধা যেমন, দূরদৃষ্টি (হাইপারোপিয়া), অদূরদর্শীতা (মায়োপিয়া)এবং বাকা দৃষ্টিভঙ্গির সু-চিকিৎসার জন্য করা হয়ে থাকে। এই রকম রিফ্র্যাক্টিভ অপারেশন চোখের সামনের ভাগে থাকা গম্বুজ-আকারের পরিষ্কার টিস্যু রূপী কর্নিয়াকে পুনর্গঠন করে রেটিনার মধ্যে আলো কীভাবে ফোকাস করা হয়ে থাকে তা সুনিশ্চিত করতে বাবহার করা হয়।

ওভারভিউ

know-more-about-Lasik Eye Surgery-in-
চোখের ল্যাসিক অস্ত্রোপচার করার সুবিধা কী?
  • ব্যথাহীন এবং কার্যকর পদ্ধতি
  • উন্নত দৃষ্টি
  • দীর্ঘস্থায়ী ফলাফল
  • নিরাপদ এবং দ্রুত
চোখের ল্যাসিক অস্ত্রোপচারের প্রকার কি কি?
  • চোখের পিআরকে ল্যাসিক অস্ত্রোপচার
  • চোখের স্মাইল ল্যাসিক অস্ত্রোপচার
  • ওয়েভফ্রন্ট-গাইডেড ল্যাসিক সার্জারি
  • ফেমটো ল্যাসিক সার্জারি
  • টপোগ্রাফি-গাইডেড ল্যাসিক অস্ত্রোপচার
চোখের ল্যাসিক অস্ত্রোপচার করার যোগ্যতা কী?
  • চোখের ল্যাসিক অস্ত্রোপচার করাবার সর্বনিম্ন বয়স কমপক্ষে ১৮ বছর হতে হবে, কারণ সেই বয়স থেকেই চোখ তার গঠন পরিবর্তন করে।
  • অস্ত্রোপচার বা আঘাতের কোনো পূর্ব ইতিহাস থাকা চলবে না
  • রোগীর চোখ যেন কোনো ধরনের প্রদাহ বা সংক্রমণ ছাড়াই ভাল থাকে।
  • চিকিৎসা করার পূর্বে রোগীর চোখ এক বছরের জন্য স্থিতিশীল থাকতে হবে।
  • অস্ত্রোপচার প্রক্রিয়ার ভাল করারা জন্য কর্নিয়ার পর্যাপ্ত পুরুত্ব প্রয়োজন যা প্রথমেই সার্জন দ্বারা নিরদ্ধারণ করা হয়ে থাকে।
function at() { [native code] }

ল্যাসিক সার্জারি - রোগ নির্ণয়, পদ্ধতি এবং সতর্কতা

ল্যাসিক সার্জারির জন্য রোগী কীভাবে প্রস্তুতি নেবেন?

চোখের ল্যাসিক অস্ত্রোপচারের আগে, সম্ভাব্য সর্বোত্তম ফলাফল এবং সম্ভাব্য ন্যূনতম বিপদ নিশ্চিত করতে কিছু পূর্ব -সার্জারি নিয়ম মেনে চলা গুরুত্বপূর্ণ। এখানে কিছু প্রাক সার্জারির নয়ম উল্লে্খ করা হয়েছে:

  • পরামর্শ: এই ল্যাসিক সার্জারি করাবার আগে একজন বিজ্ঞ চক্ষু বিশারদ এর সাথে পরামর্শ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই পরামর্শের সময়, রোগীর চোখের ল্যাসিক সার্জারির জন্য যোগ্য কিনা তা জানার জন্য চোখ পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পরীক্ষা করা হয় যা রোগীর চোখের স্বাস্থ্য, দৃষ্টির স্থিতিশীলতা এবং চোখের কর্নিয়ার ঘনত্ত পরীক্ষা করা হয়ে থাকে।
  • কন্টাক্ট লেন্স এর ব্যবহার করা বন্ধ করতে হবে : আপনি কন্টাক্ট লেন্স পরলে, অস্ত্রোপচারের কিচছুদিন আগে থেকে আপনাকে কিচছু সময়ের জন্য তা পরা বন্ধ করতে হবে। যা আপনার চোখের কর্নিয়ার আকৃতিকে পরিবর্তন করতে হিতে পারে এবং অস্ত্রোপচারের আগে নির্ধারণ করা মাপকে পরিবরতন করতে পারে।
  • চোখের জ্বালা বা পোড়া এড়িয়ে চলতে হবে: অস্ত্রোপচারের আগে চোখের মেকআপ,, ক্রিম লোশনএবং পারফিউম না ব্যাবহার করা দরকারি। ল্যাসিক অস্ত্রোপচারের আগে এবং অস্ত্রোপচারের পরে সিগারেটের ধোঁয়া বা ধুলোবালি সহ ধোঁয়ার সংস্পর্শ কেও এড়ানো দরকার । ধূলিকণা,ধোঁয়া ও শক্তিশালী রাসায়নিক পদার্থগুলি সার্জারি করারা সময় বা তার পরে সংক্রমণের বিপদ বাড়াতে পারে।

ল্যাসিক সার্জারিতে কি করা হয়ে থাকে?

রোগ নির্ণয়

চোখের ল্যাসিক অস্ত্রোপচারের আগে করা কিছু প্রয়োজনীয় পরীক্ষা নিম্নলিখিত অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছেঃ

  • ব্যাপক চক্ষু পরীক্ষা: এই চক্ষু পরীক্ষাযর মাধ্যমে , সার্জন আপনার চিকিৎসার ইতিহাস আলোচনা করেন, এবং আপনার চোখের দৃষ্টির তীক্ষ্ণতা পরীক্ষা করে থাকেন।
  • কর্নিয়াল টপোগ্রাফি: এই পরীক্ষায় কর্নিয়ার আকার এবং বক্রতা কে পরিমাপ করা হয়, যা সার্জনকে কতটা পরিমান টিস্যু সরাতে হবে তার সম্পরকে সঠিক মাপ করতে সাহায্য করে থাকে।
  • প্যাকাইমেট্রি: এই পরীক্ষার মাদধ্যমে কর্নিয়ার ঘনত্ব পরিমাপ করা হয় এবং কর্নিয়া ট্রমা এবং তার নিরাময় কতটা সহ্য করা সম্ভব তাও পরীক্ষা করা হয়ে থাকে।
  • ইন্ট্রাওকুলার প্রেসার: এই পরীক্ষার মাধ্যমে সার্জন চোখের ল্যাসিক অস্ত্রোপচার করার আগে চোখের ইন্ট্রাওকুলার প্রেসার পরীক্ষা করেন কারন এই ইন্ট্রাওকুলার প্রেসার জানা দরকারি যা চোখের ভিতরের আভ্যন্তরীণ চাপ অপটিক নার্ভকে ক্ষতিগ্রস্ত করে দিতে পারে এবং দৃষ্টিশক্তিকেও প্রভাবিত করতে পারে।
  • পিউপিল পরিমাপ: এই পরীক্ষা করে কর্নিয়ার আকৃতি পরিমাপ করা হয়ে থাকে , কারণ অস্ত্রোপচারের যা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে তার সম্পর্কে জাগরূক হওয়া খুবই দরকারি। যদি রোগীর পিউপিল এর আকার ব্ৃদ্ধি পায়, তবে সেই রোগীর চোখের ল্যাসিক অস্ত্রোপচারের পরে তার গ্লেয়ার এবং হ্যালোস হবার সম্ভবনা বাড়তে পারে।
  • ওয়েভফ্রন্ট বিশ্লেষণ: এই পরীক্ষাটি করা হয়, চোখের অপটিক্সের অসম্পূর্ণতার একটি সম্পূর্ণ মানচিত্র তৈরি করার জন্য , যা সার্জনকে চোখের ল্যাসিক অস্ত্রোপচার নিজের মত কাস্টমাইজ করতে সাহায্য করতে পারে।

পদ্ধতি

চোখের ল্যাসিক অস্ত্রোপচার করারা সময়, রোগী সম্পূর্ণ সজ্ঞানে থাকে  । সার্জন বিশেষ সরঞ্জাম ব্যবহার করে চোখের কর্নিয়া কে  নতুন আকৃতি দেওয়ার জন্য। এখানে অস্ত্রোপচার  এর পদক্ষেপগুলি বিসদে আলোচনা করা রয়েছে যা  অনুসরণ করা হএছে বলে আশা করতে পারেন:

  • চোখের নির্ধারিত অ্যানেস্থেসিয়া: সার্জন প্রক্রিয়া শুরু করার আগে রোগী যাতে ব্যথা অনুভব না পান তা নিশ্চিত করার জন্য চোখকে অসাড় করারা ড্রপ দেন।
  • কর্নিয়ার ফ্ল্যাপ করা: সার্জন চোখের কর্নিয়ার বাইরের ভাগে একটি বৃত্তাকার ,পাতলা, ফ্ল্যাপ তৈরি করারা জন্য একটি ফেমটোসেকেন্ড বা একটি মাইক্রোকেরাটোম লেজার ব্যাবহ্রিত করেন। তারপর ফ্ল্যাপটি চখের ভেতরের কর্নিয়ার টিস্যু বের করার জন্য তাকে উত্তোলন করা হয়ে থাকে।
  • কর্নিয়াকে পুনরায় র্নির্মাণ করা: তারপরে সার্জন নির্দিষ্ট কর্নিয়ার টিস্যু বের করে নেবার জন্য এক্সাইমার লেজার কে ব্যবহার করেন যা আপনার কর্নিয়াকে নির্দিষ্ট ভাবে পুনরায় আকার দেবার জন্য প্রতিসরাঙ্ক ত্রুটি কে ঠিক করে দেন।
  • কর্নিয়াল ফ্ল্যাপ স্থাপন করা: কর্নিয়াল ফ্ল্যাপটিকে তার আগের অবস্থানে আবার স্থাপন করা হয়ে থাকে , এই কর্নিয়াল ফ্ল্যাপটি প্রাকৃত ভাবে অন্তর্নিহিত কর্নিয়ার গায়ে লেগে থাকে, সুতরাং কোন সেলাই-এর দরকার হয় না এটিকে জোড়া দেবার জন্য।

ল্যাসিক সার্জারির পর কী রকম সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত?

চোখের ল্যাসিক অস্ত্রোপচারের সঙ্গে সঙ্গেই , চোখে চুলকানি ভাব বা জ্বালা- ভাব অনুভব হতে পারে , যা সম্পূর্ণ স্বাভাবিক । প্রথম দিন আপনার দৃষ্টি সামান্য অস্পষ্ট বা আবছা দৃষ্টি হয়ে থাকতে পারে ,অতএব, মসৃণ এবং সম্পূর্ণ সফল সুস্থতা সঠিক করার জন্য যথাসম্ভব সতর্কতা গ্রহন করা অত্যন্ত প্রয়োজনীয় । ল্যাসিকের সার্জারির পরে কিছু সতর্কতা রয়েছে যা অনুসরণ দরকারি ঃ

  • যথার্থ পরিমানে বিশ্রাম করুন এবং এমন কাজ কর্ম না করুন যা আপনার চোখকে ক্লান্ত বা জ্বালাতন দিতে পারে যেমন অনেকক্ষণ টিভি দেখা এবং মোবাইল ফোনকে ব্যবহার করা।
  • আপনি আপনার চোখকে ঘষা এড়িয়ে চলুন ও যতটা সম্ভব সেগুলিকে জল না দেওয়ার জন্য চেষ্টা করুন৷
  • আপনি আপনার ডাক্তারের আদেশ অনুসারে সঠিক ওষুধ গ্রহন করুন । আপনার সার্জন আপনার দ্রুত সেরে ওঠার জন্যচোখের ড্রপ বা অ্যান্টিবায়োটিক নেবার পরামর্শ দিতে পারেন। তার নির্দেশনা অনুসারে ওষুধ সেবন করুন।
  • আপনার নিরাময় প্রক্রিয়া কতটা হএয়েছে তা জানার জন্য ,সার্জনের সাথে রোজের ফলো-আপ অ্যাপয়েন্টমেন্ট গুলিতে হাজিরা দিন।

চোখের ল্যাসিক অস্ত্রোপচারের পর আপনি এক সপ্তাহের জন্য চোখের যে কোন রকম মেকআপকে এড়িয়ে চলুন যা আপনার চোখের সংক্রমণ এর ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

কেন প্রিস্টিন কেয়ার?

বাংলাদেশে বিরামহীন সার্জিক্যাল অভিজ্ঞতা প্রদান করেছে

01.

সারা বাংলাদেশে ৫০ + রোগের জন্য পরামর্শ পান

প্রিস্টিন কেয়ার বাংলাদেশের 3+ প্রধান শহর জুড়ে 50+ রোগ এবং চিকিত্সা যেমন পাইলস, হার্নিয়া, কিডনি স্টোন, ছানি, গাইনেকোমাস্টিয়া, খতনা ইত্যাদির জন্য পরামর্শ প্রদান করে।

02.

প্রযুক্তির সাথে চিকিৎসা দক্ষতা

আমাদের সার্জন আপনার রোগ নির্ণয় করার জন্য আপনার সাথে অনেক সময় ব্যয় করবেন। সার্জারি হওয়ার আগে চিকিৎসা নির্ণয়ের জন্য আপনাকে সহায়তা করা হয়। আমরা উন্নত লেজার এবং ল্যাপারোস্কোপিক সার্জিক্যাল চিকিৎসা অফার করি আমাদের পদ্ধতিগুলি ইউএসএফডিএ দ্বারা অনুমোদিত।

03.

অভিজ্ঞ সার্জারি সহায়ক

একজন উৎসর্গীকৃত কেয়ার কো-অর্ডিনেটর আপনার সার্জারির যাত্রা জুড়ে আপনার বীমার কাগজপত্র থেকে শুরু করে বাড়ি থেকে হাসপাতালে আসা এবং ফিরে যাওয়ার জন্য বিনামূল্যে যাতায়াত, হাসপাতালে ভর্তির ডিসচার্জ প্রক্রিয়া জুড়ে আপনাকে সহায়তা করে।

04.

সার্জারির পরের যত্ন

We offer follow-up consultations and instructions including dietary tips as well as exercises to every patient to ensure they have a smooth recovery to their daily routines.

প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন (FAQs)

চোখের ল্যাসিক অস্ত্রোপচারের জন্য বাংলাদেশে -এ প্রিস্টিন কেয়ার এর চক্ষু বিশেষজ্ঞদের সাথে কেমন ভাবে  যোগাযোগ করব ?

  • আপনি আপনার চোখ দেখাবার অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করার জন্য ফোন কল করতে পারেন এবং আমাদের চিকিৎসা পরিচর্যা সমন্বয়কারীদের সঙ্গে  কথা বলে অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করতে পারেন ।
  • আপনি “বুক অ্যাপয়েন্টমেন্ট” -এর ফর্মটি পূরণ করে  ওয়েবসাইটে আপনার সমস্ত বিবরণ জমা করুন ।

প্রিস্টিন কেয়ার অ্যাপটি ডাউনলোড করে তাতে  আপনার সময় মত আপনি অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করতে পারেন ।

বাংলাদেশে চোখের ল্যাসিক অস্ত্রোপচারের জন্য কত খরচ হতে পারে ?

বাংলাদেশে -তে  চোখের ল্যাসিক অস্ত্রোপচারের  জন্য গড়ে খরচ  হতে পারে 50,000  টাকা থেকে 150,000 টাকার মধ্যে। বাংলাদেশে-তে  চোখের ল্যাসিক সার্জারির খরচ অনেক  কারণের উপর ভিত্তি  করে  হয়ে থাকে যেমন ডাক্তারের অভিজ্ঞতা , সার্জারির  সময় ব্যবহৃত প্রযুক্তির মান এবং বাংলাদেশে -তে  ক্লিনিকের জায়গার  উপর । এটাও মনে রাখতে হবে যে এই খরচ গুলো বাদে আরও খরচ  ওষুধের জন্য হতে পারে।

ল্যাসিক সার্জারি করার পর সম্পূর্ণ সুস্থ হতে কত সময় লাগে?

সার্জনরা রোগীকে সাধারণত সতর্কতা অবলম্বন করারা জন্য ২ থেকে ৩ দিন পর্যন্ত বিশ্রামের জন্য পরামর্শ দেন। তবুও, অস্ত্রোপচার হবার পরে সম্পূর্ণ ভাবে সুস্থ হতে প্রায় 6 থেকে 9 মাস পর্যন্ত সময় লাগতেও পারে।

চোখের ল্যাসিক অস্ত্রোপচার করারা জন্য কত সময় লাগে?

সাধারণত,চোখের ল্যাসিক অস্ত্রোপচারের জন্য কত সময় লাগবে তা নিরভর করে ব্যক্তিগত ভাবে এবং সার্জন দ্বারা ব্যাবহার করা প্রযুক্তির ওপর যা রোগের তীব্রতার যত্ন নেওয়ার জন্য নেওয়া হয়ে থাকে । যাইহোক, সার্জারি শেষ করতে প্রায় 15 মিনিট সময় লাগতে পারে অর্থাৎ প্রতি চোখের জন্য প্রায় 5 থেকে 10 মিনিট পর্যন্ত সময় নিতে পারে।

চোখের ল্যাসিক অস্ত্রোপচার কি বীমা আওতায় পরে?

হ্যাঁ, ল্যাসিক চোখের সার্জারি বীমার আওতার মদধ্যে পড়ে তবে কিছু নির্দিষ্ট বেক্তিদের ক্ষেত্রে যা তাদের দেখার ক্ষমতাকে প্রভাবিত করে যার জন্য চিকিৎসার প্রয়োজন হয়ে থাকে। যাইহোক, চোখের ল্যাসিক অস্ত্রোপচার চিকিৎসাগতভাবে দরকার কিনা তা ঠিক করার জন্য ডাক্তারেরা একটি পুঙ্খানুপুঙ্খ পরীক্ষা করাবার প্রয়োজন করতে পারে । আপনার বীমা প্রদানকারী সনংস্তার সাথে আপনি সরাসরি যোগাযোগ করে এই সার্জারি বীমা পলিসির আওতায় আসবে কিনা তার শর্তাবলী নির্ধারণ করার জন্য আলচনা করা দরকারি

চোখের ল্যাসিক অস্ত্রোপচার করার সময় রোগী কে কি অজ্ঞান করা হয়?

না, চোখের ল্যাসিক অস্ত্রোপচার করার সময়, রোগীকে অজ্ঞান করা হয় না , সার্জারি চলাকালিন রোগী সম্পূর্ণ সচেতন ও জাগ্রত থাকে। চেতনানাশক চোখের অসুধ দিয়ে চোখ টিকে অসাড় করে দেওয়া হয় এবং রোগীকে শান্ত করতে কিছু হালকা ঘুমের ওষুধও দেওয়া হয়ে থাকে।

চোখের ল্যাসিক অস্ত্রোপচারের পরে চোখে বেদনা হতে পারে কতদিন পর্যন্ত হতে পারে?

সাধারণত, চোখের ল্যাসিক অস্ত্রোপচার করার প্রথম কয়েকটা দিন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি অস্বস্তি হতে পারে এবং রোগীর চোখে বেদনার সাথে সাথে ঘোর বা চুলকনির অনুভূতিও হতে পারে। এই অস্ত্রোপচারের পর চোখের ব্যথা কতটা হতে পারে এবং তার কতক্ষন হবে তা রোগী এবং সার্জারির পদ্ধতির উপর সম্পূর্ণ নির্ভর করে পরিবর্তন হতে পারে।

চোখের ল্যাসিক অস্ত্রোপচারের জন্য যোগ্য নয় এমন রোগীদের কীভাবে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়ে থাকে ?

ল্যাসিক সার্জারি বেসিরভাগ লোকেদের জন্য উপকারী হতে পারে কিন্তু সবাই যে এই সার্জারির জন্য যোগ্য প্রার্থী নাও হতে পারে । এখানে কতকগুলি কারন বিস্লেসন করা হল যাতে আপনি এই সার্জারির জন্য যোগ্য হবেন কি না তা বোঝা যাবে :

  • চোখের ল্যাসিক সার্জারি 18 বছরের থেকে কম বয়সী রোগীদের জন্য কাম্য নয়, কারণ তাদের চোখের ও বিকাশ এখনও শুরুর পর্যায়ে রয়েছে।
  • কোন নারী গর্ভাবস্থায় বা স্তন্যপান করাবার সময় তার হরমোনের পরিবর্তন হবার ফলে চোখের আকারের পরিবর্তন হতে পারে, যা এই অস্ত্রোপচারের কার্যকারিতাকে বাধা দান করলেও করতে পারে। তাই, হরমোনের পরিবর্তনের সময় এই রোগীদের ল্যাসিক সার্জারিকে এড়ানো উচিত।
  • চোখের ল্যাসিক সার্জারি কিছু বিশেষ চোখের অবস্থা যেমন, পাতলা কর্নিয়া ,ড্রাই-আই সিন্ড্রোম এবং বড় মণির রোগীদের জন্য কার্যকর নাও হতে পারে।

চোখের ল্যাসিক অস্ত্রোপচারের সময় সম্ভাব্য ঝুঁকি কী কী হতে থাকতে পারে?

অন্যান্য যেকোনো অস্ত্রোপচার-এর মতো, চোখের ল্যাসিক অস্ত্রোপচার এরও কিছু জটিলতা ও ঝুঁকি রয়েছে । পদ্ধতিটি করবার আগে রোগীকে এই বিপদ্গুলি সম্পর্কে সম্পূর্ণ ভাবে সচেতন হতে হবে।সম্ভাব্য ঝুঁকি গুলি হল:

  • দৃষ্টির ব্যাঘাত: এই অস্ত্রোপচারের পরে গ্লেয়ার, হ্যালোস বা দৃষ্টিশক্তির কিছু বাজে অভিজ্ঞতা হতে পারে।
  • শুষ্ক চোখ: সার্জারির ঠিক পরে চোখের মধ্যে শুষ্কতা বোধ করা যেতে পারে যা খুবই স্বাভাবিক এবং এটি দৃষ্টির ক্ষমতার উপর সামান্য প্রভাবও ফেলতে পারে।
  • রিগ্রেশন: খুব কমই দেখা গেছে যে ল্যাসিক সার্জারির পর অর্জিত দৃষ্টি সময়ের সাথে সাথে কমতে থাকে।
  • ফ্ল্যাপ সমস্যা: ল্যাসিক চোখের অস্ত্রোপচারের সময় চোখের কর্নিয়াতে যে ছোট ফ্ল্যাপ তৈরি করতে হয়েছিল তা পুনরায় পুনর্নির্মাণের করারা সময় জটিলতা দেখা দিতে পারে এবং সংক্রমণও ঘটতে পারে।

চোখের ল্যাসিক অস্ত্রোপচারের জন্য আধুনিক প্রযুক্তি কি?

SMILE (Small Incision Lenticule Extraction) LASIK একটি উদ্ভাবনী লেজার সার্জারি তাদের জন্য যারা ভয়াবহ অদূরদর্শীতায় বা মায়োপিয়ায় ভুগছেন।

বিভিন্ন ধরনের SMILE পক্রিয়া আজ করা সম্ভব যেমন:

  • রিলেক্স স্মাইল
  • স্ট্যান্ডার্ড হাসি
  • উন্নত হাসি
  • TransPRK স্মাইল

কেন বাংলাদেশে -ত্ব প্রিস্টিন কেয়ার কে বেছে নেবেন চোখের ল্যাসিক অস্ত্রোপচারের জন্য?

এখানে কিছু কারণ উল্লেক করা হল যা প্রিস্টিন কেয়ারকে বাংলাদেশে -র চোখের ল্যাসিক অস্ত্রোপচারের জন্য পছন্দের প্রধান বিকল্প করে তোলে:

  • বিজ্ঞ শল্যচিকিৎসক: বাংলাদেশে -র প্রিস্টিন কেয়ারে বিজ্ঞ এবং যোগ্য চক্ষু চিকিৎসকদের দল রয়েছে যারা অনেক বার চোখের ল্যাসিক সার্জারি করেছেন। তারা আধুনিক প্রযুক্তিতে প্রশিক্ষিত এবং তারা তা রোগীদের সর্বোত্তম ফলাফল দেবার জন্য ব্যবহার করে থাকেন।
  • প্রচুর যত্ন: প্রিস্টিন কেয়ার -এ সার্জারির আগে এবং পরে যথেষ্ট যত্ন প্রদান করা হয়ে থাকে । লাসিক সার্জারি কোন রোগীর জন্য যোগ্য তা নির্ধারণ করারা জন্য আমরা অপারেশন করার আগে পরামর্শ প্রদান করে থাকি।
  • রোগী-কেন্দ্রিক: প্রিস্টিন কেয়ারে চিকিৎসা চলাকালিন রোগীর আরামকে প্রথম অগ্রাধিকার দিয়ে থাকি। আমরা রোগী -র অবস্থাকে স্থিতিশীল করার জন্য চেষ্টা করে থাকি তাড়াতাড়ি যাতে তারা সেই দিনে ই বাড়ি ফিরে যেতে পারেন।
  • স্বচ্ছতা: প্রিস্টিন কেয়ারে চোখের ল্যাসিক অস্ত্রোপচারের বিপদ, খরচ এবং তার উপকারিতা সম্পর্কে রগিকে বিস্তারিত তথ্য দিয়ে থাকি থাকে যাতে রোগীরা তাদের সচেতন ভাবে সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকতে পারে।অস্ত্রোপচার-এর পর কিচছু নতুন ওষুধ যোগ পারে এমন কোন রকমের অতিরিক্ত খরচের ব্যাপারে আমরা স্বচ্ছ মতামত দিয়ে থাকি।
Read More