প্রিস্টিন কেয়ার হল একটি নির্ভরযোগ্য ও বিশ্বস্ত সার্জিক্যাল প্রোভাইডার। সাশ্রয়ী মূল্যে সকল রোগীদের নিরবচ্ছিন্ন সার্জিক্যাল অভিজ্ঞতা প্রদান করাই হল আমাদের প্রাথমিক লক্ষ্য। সবথেকে ভালো মানের চিকিৎসা পরিষেবা প্রদানের জন্য, আমরা অত্যাধুনিক প্রযুক্তি এবং ইউএসএফডিএ -অনুমোদিত সার্জিক্যাল পদ্ধতি ব্যবহার করে থাকি। আমাদের স্ত্রীরোগবিশেষজ্ঞরা ডিম্বাশয়ের সিস্টের চিকিৎসার ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো কোর্স প্রদান করায় অত্যন্ত দক্ষ। বাংলাদেশে ডিম্বাশয়ের সিস্টের চিকিৎসার ক্ষেত্রে প্রিস্টিন কেয়ারকে বেছে নেওয়ার কিছু কারণ এখানে তুলে ধরা হলো:
রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা
যদি আপনি ডিম্বাশয় সিস্টের লক্ষণগুলি অনুভব করেন, তবে আপনার স্ত্রীরোগবিশেষজ্ঞ রোগ নির্ণয় নিশ্চিত করার জন্য ডায়াগনস্টিক পরীক্ষার সুপারিশ করতে পারেন। ডিম্বাশয়ের সিস্ট নির্ণয়ের জন্য যেসব পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় সেগুলো হলো:
এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে ডিম্বাশয়ের সিস্ট সাধারণত ক্ষতিকর নয় এবং চিকিৎসার প্রয়োজন নেই। তবে, তীব্র ব্যথা, গা গোলানো বা বমি ভাব বা জ্বরের মতো উপসর্গ দেখা দিলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিৎ কারণ এই উপসর্গগুলো আরও গুরুতর সমস্যার ইঙ্গিত দিতে পারে।
ডিম্বাশয়ের সিস্টের চিকিৎসা সিস্টের আকার, ধরন ও উপসর্গের ওপর নির্ভর করে। অনেক ক্ষেত্রে, ডিম্বাশয়ের সিস্টের চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না এবং তা নিজে থেকেই সেরে যায়। তবে, যদি সিস্ট বড় হয়, অস্বস্তির সৃষ্টি করে বা অন্য কোনো উপসর্গ দেখা দেয়, তাহলে আপনার স্ত্রীরোগবিশেষজ্ঞ নিম্নোক্ত কোনো একটি চিকিৎসাপদ্ধতি অবলম্বনের পরামর্শ দিতে পারেন:
আপনার নির্দিষ্ট পরিস্থিতির জন্য চিকিৎসার সর্বোত্তম কোর্স পেতে আপনার স্ত্রীরোগবিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ। অনেক ক্ষেত্রে, ডিম্বাশয়ের সিস্ট ক্ষতিকর নয় এবং এর জন্য চিকিৎসার প্রয়োজন নেই, তবে যদি আপনার শরীরে তীব্র ব্যথা বা অস্বস্তির মতো উপসর্গ দেখা দেয় তাহলে অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
ডিম্বাশয়ের সিস্ট হল তরল-পূর্ণ থলি যা ডিম্বাশয়ের উপর বা ভিতরে বিকশিত হয়। এগুলি যে কোনো বয়সে হতে পারে এবং প্রজননক্ষম বয়সের মহিলাদের ক্ষেত্রে এটির সম্ভাবনা বেশ বেশি থাকে। এখানে ডিম্বাশয়ের সিস্টের কিছু সাধারণ কারণ তুলে ধরা হল:
এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে অধিকাংশ ক্ষেত্রে ডিম্বাশয়ের সিস্ট বিন্যস্ত এবং চিকিৎসার প্রয়োজন নেই। তবে, ব্যথা বা অস্বস্তির মতো উপসর্গ দেখা দিলে স্ত্রীরোগবিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
বিভিন্ন ধরনের ডিম্বাশয়ের সিস্ট রয়েছে, যাদের মধ্যে প্রতিটির পৃথক কারণ, লক্ষণ এবং চিকিৎসার বিকল্প রয়েছে। এখানে ডিম্বাশয় সিস্টের কিছু সাধারণ ধরন তুলে ধরা হল:
বাংলাদেশে বিরামহীন সার্জিক্যাল অভিজ্ঞতা প্রদান করেছে
প্রিস্টিন কেয়ার বাংলাদেশের 3+ প্রধান শহর জুড়ে 50+ রোগ এবং চিকিত্সা যেমন পাইলস, হার্নিয়া, কিডনি স্টোন, ছানি, গাইনেকোমাস্টিয়া, খতনা ইত্যাদির জন্য পরামর্শ প্রদান করে।
আমাদের সার্জন আপনার রোগ নির্ণয় করার জন্য আপনার সাথে অনেক সময় ব্যয় করবেন। সার্জারি হওয়ার আগে চিকিৎসা নির্ণয়ের জন্য আপনাকে সহায়তা করা হয়। আমরা উন্নত লেজার এবং ল্যাপারোস্কোপিক সার্জিক্যাল চিকিৎসা অফার করি আমাদের পদ্ধতিগুলি ইউএসএফডিএ দ্বারা অনুমোদিত।
একজন উৎসর্গীকৃত কেয়ার কো-অর্ডিনেটর আপনার সার্জারির যাত্রা জুড়ে আপনার বীমার কাগজপত্র থেকে শুরু করে বাড়ি থেকে হাসপাতালে আসা এবং ফিরে যাওয়ার জন্য বিনামূল্যে যাতায়াত, হাসপাতালে ভর্তির ডিসচার্জ প্রক্রিয়া জুড়ে আপনাকে সহায়তা করে।
We offer follow-up consultations and instructions including dietary tips as well as exercises to every patient to ensure they have a smooth recovery to their daily routines.
ডার্ময়েড সিস্ট ছাড়া বেশিরভাগ সিস্ট ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায়। ডার্ময়েড সিস্টের বড় হওয়ার এবং সবচেয়ে দ্রুত বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। একটি কেস স্টাডি অনুযায়ী, অন্যান্য সিস্টের তুলনায় ডার্ময়েড সিস্ট অত্যন্ত দ্রুত বৃদ্ধি পায়।
না, বেশিরভাগ ডিম্বাশয়ের সিস্ট নমনীয় ও উপসর্গহীন এবং কোনো নির্দিষ্ট চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না কারণ তারা সাধারণত নিজে থেকেই সেরে যায়। তবে, কিছু বিরল ক্ষেত্রে, ডিম্বাশয়ের সিস্ট ক্যান্সারে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে যা সাধারণত মেনোপজ হওয়ার পরের বয়সের মহিলাদের মধ্যে দেখা যায়।
কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার, জাঙ্ক ফুড, প্রক্রিয়াজাত খাবার এবং যে কোনো অ্যাসিডযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলা উচিত কারণ এগুলো খেলে হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হতে পারে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে যেতে পারে। আপনার অতিরিক্ত শর্করা এবং রেফ্রিজারেটেড খাবারও এড়িয়ে চলা উচিত কারণ এটি টক্সিন অপসারণ প্রতিরোধ করতে পারে এবং এইভাবে তা ডিম্বাশয়ের সিস্টের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে।
সাধারণত সিস্টের কারণে গর্ভধারণে কোনো সমস্যা হয় না। তবে, সিস্ট যদি এন্ডোমেট্রিওসিসের মতো অন্তর্নিহিত অবস্থার কারণে হয়, তাহলে আপনার প্রজনন ক্ষমতার ক্ষেত্রে সমস্যা হতে পারে।
ডিম্বাশয়ের সিস্টের জন্য কোন চিকিৎসা পরিকল্পনা বিবেচনা করার আগে, ডাক্তারের সাথে আপনার চিকিৎসা সংক্রান্ত ইতিহাস ও ওষুধ নিয়ে আলোচনা করুন এবং চিকিৎসা পদ্ধতি ও তার সাথে সম্পর্কিত ঝুঁকি এবং জটিলতাগুলি বোঝার জন্য নিম্নলিখিত প্রশ্নগুলি জিজ্ঞাসা করুন-
ডিম্বাশয়ের সিস্টের চিকিৎসার মাধ্যমে পেটে ফাঁপা ভাব, রক্তক্ষরণ, পেলভিক ব্যথার মতো উপসর্গ থেকে মুক্তি পাওয়ার পাশাপাশি ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তবে, এই চিকিৎসা পদ্ধতি বেশ ঝুঁকিপূর্ণ ও জটিল।
3 সেমির কম আকারের সিস্টগুলি সাধারণত নিজে থেকেই সেরে যায় এবং তাদের কোনো বিশেষ যত্নের প্রয়োজন হয় না। 5-7 সেমির ব্যাসের বা তারও বেশি ব্যাসের সিস্টগুলি থেকে রক্তক্ষরণ হতে শুরু করে এবং সার্জিক্যালি চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে, ডিম্বাশয়ের সিস্ট ফেটে গিয়ে অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ শুরু হতে পারে। সিস্টের আকার বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সিস্ট ফেটে যাওয়ার আশঙ্কাও বৃদ্ধি পায়। অবস্থার তীব্রতা বুঝতে হলে অবশ্যই স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে। চিকিৎসা সংক্রান্ত কোনোরকম বিলম্ব হলে নিকটবর্তী অঙ্গগুলিতে সংক্রমণের সম্ভাবনা বেড়ে যায় এবং ডিম্বাশয়ে ক্যানসার হওয়ার সম্ভাবনাও বৃদ্ধি পায়