Select City Sidebar Icon
শহর নির্বাচন করুন
শহর নির্বাচন করুন
phone icon in white color

Call Us

Book Appointment

ওজন কমানোর সার্জারি কি?

ব্যারিয়াট্রিক সার্জারি বা ওজন কমানোর সার্জারিতে অতিরিক্ত ওজনধারী বা মোটা ব্যক্তিদের ওজন কমানর জন্য পরিকল্পিত একটি পদ্ধতি। তখনই কোন স্থুল বাক্তিকে ওজন কমানোর জন্য অস্ত্রোপচার-এর সুপারিশ করা হয় যখন ওজন কমাবার জন্য অন্যান্য সকল পদ্ধতি ব্যর্থ হয়েছে বা ব্যক্তির জন্য যেকোনো পদ্ধতি অনুপযুক্ত হয়। বিভিন্ন ধরনের ওজন কমানোর সার্জারি হয়ে থাকে এবং তারমধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হল গ্যাস্ট্রিক ব্যান্ডিং,গ্যাস্ট্রিক বাইপাস সার্জারি, ডুওডেনাল সুইচ সহ বিলিওপ্যানক্রিয়েটিক ডাইভারশন এবং স্লিভ গ্যাস্ট্রেক্টমি। তবে সর্ব প্রথম প্রিস্টিন কেয়ারে, আমরা স্থল ব্যক্তিদের উপকারেরে জন্য বিশ্বের আধুনিক অ-আক্রমণকারী সার্জারি অর্থাৎ অ্যালুরিয়ন বেলুন চিকিৎসা পদ্ধতি দিয়ে থাকি

ওভারভিউ

know-more-about-Weightloss Surgery-in-
কার ওজন কমানোর জন্য ব্যারিয়াট্রিক সার্জারি প্রয়োজন?
  • BMI যখন ৩৫-এর বেশি হবে
  • অন্যান্য যেকোনো ওজন-সম্পর্কিত শারীরিক সমস্যা যেমন উচ্চ রক্তচাপ বা টাইপ 2 ডায়াবেটিস
  • অতিরিক্ত ওজন হয়ার কারণে হৃদরোগের সম্ভবনা
  • ঘুম সংক্রান্ত অ্যাপনিয়া
ওজন কমানোর সার্জারির জন্য কারা যোগ্য নয়?
  • কিডনিতে পাথর থাকলে
  • হার্টের সমস্যায় ভুগলে
  • অটোইমিউন রোগ থাকলে
  • যাদের বয়স 65 বছরের বেশি
ওজন কমানোর অস্ত্রোপচারের পরে খাবারগুলি এড়ানো উচিত
  • পাঁঠার মাংস
  • চর্বি জাতীয় খাবার
  • মদ বা অ্যালকোহল
  • বারংবার গরম করা খাবার খাওয়া
  • চিনির সেবন
  • কফি
ওজন কমানোর চিকিৎসার পরে যেসকল ব্যায়াম করা উচিৎ ,যেমন
  • যোগব্যায়াম
  • ধীরে সাইকেল চালানো
  • ধীরে ধীরে হন্তন
  • সাঁতার কাটা
  • হাল্কা জগিং
function at() { [native code] }

ওজন কমানোর সার্জারির রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা

কিভাবে ওজন কমানোর সার্জারির জন্য প্রস্তুত হব ?

ওজন কমানোর সার্জারি একটি গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্রোপচার যা সঠিক পদ্ধতির মাধ্যমে সহজ হতে পারে। প্রক্রিয়াটি সহজ  এবং সফল করার জন্য মানসিক এবং শারীরিক ভাবে প্রস্তুত হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ওজন কমানোর সার্জারির জন্য উদ্যত হতে কিছু টিপস দেওয়া রইল যা আপনাকে সাহায্য করবে

  1. বাস্তবসম্মত ভাবের  মানসিকতা নিয়ে প্রস্তুত থাকুন। ধীরে ধীরে ওজন কমানোর দিকে লক্ষ্য রাখুন এবং আপনার এই লক্ষ্য পুরনের জন্য আপনার জীবনধারায় যদি  কোনো পরিবর্তনের প্রয়োজন হয় তা আপনি নিশ্চিত করুন।
  2. আপনি  শারীরিক এবং মানসিক দিক থেকে সুস্থ থাকুন । আপনার ডাক্তার অস্ত্রোপচারের জন্য রাজি হওয়ার আগে কিছু পরীক্ষা এবং স্ক্যানের পরামর্শ দেবেন। তারা আপনাকে কি ধরনের জীবনধারা পরিবর্তন করতে হবে এবং কিরকম খাবার কে এড়িয়ে চলতে হবে সে বিষয়েও কিছু পরামর্শ দেবেন।
  3. প্রচুর পরিমানে বিশ্রাম নিন, পৌষ্টিক খাবার খান এবং রোজ ব্যায়াম করুন। সঠিক উদ্যম এবং সহায়তাই  আপনার ওজন কমানোর সার্জারিকে সফল করে তুলতে  পারে।
  4. ক্যাফেইন রয়েছে এমন পানীয়কে  এড়িয়ে চলুন

সঠিক প্রস্তুতি এবং সাহায্যর মাধ্যমে, আপনি আপনার এই ওজন কমানোর সার্জারিকে সফল করে তুলতে পারেন।

ওজন কমানোর সার্জারিতে কি হয়ে থাকে ?

কোন ওজন কমানোর সার্জারির জন্য এগিয়ে যাওয়ার আগে, আপনার স্বাস্থ্যের সঠিক অবস্থা মূল্যায়ন করার জন্য আপনার ডাক্তার কিছু ডায়াগনস্টিক পরীক্ষার সুপারিশ করতে পারেন। এখানে কয়েকটি ডায়াগনস্টিক পরীক্ষার তালিকা দেওয়া রয়েছে যা আপনাকে পক্রিয়ার আগে  করে রাখতে হবে :

  1. সামগ্রিক স্বাস্থ্যের কেমন অবস্থা তা মূল্যায়নের জন্য যথাযথ শারীরিক পরীক্ষা।
  2. রক্ত পরীক্ষা সিবিসি কত তা জানার জন্য এছারাও  ইলেক্ট্রোলাইটস, কিডনির কার্যকারিতা ইত্যাদি জানার জন্যও  রক্ত পরীক্ষা করা হয়ে থাকে ।
  3. ইলেক্ট্রোকার্ডিওগ্রাম (EKG)
  4. পেটের আল্ট্রাসাউন্ড
  5. বুকের এক্স-রে

এখানে বাংলাদেশে-তে  সম্পাদিত কিছু সাধারণ ওজন-হ্রাসের সার্জারির উদাহরন দেওয়া  রইল

  • গ্যাস্ট্রিক বাইপাস সার্জারির মাধ্যমে পাকস্থলীকে দুই ভাগে ভাগ করা যা খাওয়া খাবারের দিক পরিবর্তন করে দেয় যাতে  খাবারটি পাকস্থলীর বেশীরভাগ অংশ  এবং ছোট অন্ত্রের উপরের অংশকে উপেক্ষা করে। এর ফলে এক সময়ে খাওয়া খাবারের পরিমাণ কমে যায় এবং খাবার থেকে ক্যালরি শোষণ এর পরিমাণও  কমে যায়।
  • গ্যাস্ট্রিক ব্যান্ডিং এর  মাধ্যমে  পেটের উপরের অংশের চারপাশে একটি যথাযথভাবে একটি সিলিকন ব্যান্ড জাতীয় স্থাপন করা হয়  যা একটি ছোট থলি তৈরি করে এবং এটি  একবারে খাওয়া খাবারের   পরিমাণ সীমিত রাখে।
  • স্লিভ গ্যাস্ট্রেক্টমিতে পেটের একটি বৃহৎ অংশ সরিয়ে ফেলা  হয় এবং তার জায়গায় একটি সরু নল রেখে দেওয়া হয়। এটি খাবারের পরিমাণকে সীমিত রাখে এবং খাবার থেকে অতিরিক্ত ক্যালোরি শোষণকেও  হ্রাস করে।
  •  ডুওডেনাল সুইচের সাহায্যে বিলিওপ্যানক্রিয়েটিক ডাইভারশনে, পেটের একটি  অংশ অপসারণ করা হয়ে থাকে এবং তারপর ডাক্তার ছোট অন্ত্রের বেশিরভাগ অংশকে কেটে ফেলে  এবং ক্ষুদ্রান্ত্রের নীচের দিকের অংশকে সরাসরি পাকস্থীর শেষ অংশের সাথে সংযুক্ত করে।

এই পদ্ধতির ক্ষেত্রে জটিলতার উচ্চ বিপদের ভয় রয়েছে তবে এটি আরও বেশি করে ওজন হ্রাসের ক্ষেত্রে ভাল।

কেন প্রিস্টিন কেয়ার?

বাংলাদেশে বিরামহীন সার্জিক্যাল অভিজ্ঞতা প্রদান করেছে

01.

সারা বাংলাদেশে ৫০ + রোগের জন্য পরামর্শ পান

প্রিস্টিন কেয়ার বাংলাদেশের 3+ প্রধান শহর জুড়ে 50+ রোগ এবং চিকিত্সা যেমন পাইলস, হার্নিয়া, কিডনি স্টোন, ছানি, গাইনেকোমাস্টিয়া, খতনা ইত্যাদির জন্য পরামর্শ প্রদান করে।

02.

প্রযুক্তির সাথে চিকিৎসা দক্ষতা

আমাদের সার্জন আপনার রোগ নির্ণয় করার জন্য আপনার সাথে অনেক সময় ব্যয় করবেন। সার্জারি হওয়ার আগে চিকিৎসা নির্ণয়ের জন্য আপনাকে সহায়তা করা হয়। আমরা উন্নত লেজার এবং ল্যাপারোস্কোপিক সার্জিক্যাল চিকিৎসা অফার করি আমাদের পদ্ধতিগুলি ইউএসএফডিএ দ্বারা অনুমোদিত।

03.

অভিজ্ঞ সার্জারি সহায়ক

একজন উৎসর্গীকৃত কেয়ার কো-অর্ডিনেটর আপনার সার্জারির যাত্রা জুড়ে আপনার বীমার কাগজপত্র থেকে শুরু করে বাড়ি থেকে হাসপাতালে আসা এবং ফিরে যাওয়ার জন্য বিনামূল্যে যাতায়াত, হাসপাতালে ভর্তির ডিসচার্জ প্রক্রিয়া জুড়ে আপনাকে সহায়তা করে।

04.

সার্জারির পরের যত্ন

We offer follow-up consultations and instructions including dietary tips as well as exercises to every patient to ensure they have a smooth recovery to their daily routines.

ওজন কমানোর সার্জারি সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী

কিভাবে ১০ কেজি ওজন কমানো যায় মাত্র এক মাসে ?

মাত্র এক মাসে আপনার 10 কেজি ওজন কমানো অসম্ভব । তবে এতে সফল হওয়ার জন্য, আপনাকে ওজন কমানোর জন্য অস্ত্রোপচার, শারীরিক ক্রিয়াকলাপএবং স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন দীর্ঘ সময় ধরে।

ওজন কমানোর সার্জারি কি স্বাস্থ্যবীমার আওতায় পড়ে ?

ওজন কমানোর চিকিৎসা স্বাস্থ্যবীমার আওতায় পড়ে কিনা তা নির্ভর করে আপনার নেওয়া বীমা পরিকল্পনার উপর। তবে বেশিরভাগ বীমা পলিসিই ওজন কমানোর জন্য চিকিৎসাকে কভার করে না। কিন্তু, কিছু বীমা পরিকল্পনা এই চিকিৎসার জন্য কভারেজ দিতে পারে। আপনার নাওয়া প্ল্যানে ওজন কমানোর জন চিকিৎসা বা অন্যান্য সংশ্লিষ্ট কোনো খরচ করা যাবে কিনা তা জানতে আপনার বীমা প্রদানকারী সংস্থার সাথে যোগাযোগ করাই ভাল

ওজন কমানোর সার্জারি কি যযন্ত্রণাদায়ক?

ওজন কমানোর জন্য সার্জারি সাধারণত কষ্টকর হয় না কারণ সেগুলি অ্যানেস্থেশিয়ার করে করা হয়ে থাকে । তবে বেশিরভাগ পদ্ধতির ক্ষেত্রে অস্ত্রোপচারের সময় এবং তারপরে সামান্য অস্বস্তি হতে পারে । রোগীরা সাধারণত খুব হালকা ব্যথা অনুভব করতে পারে যা ব্যথার ওষুধ দিয়ে নিয়ন্ত্রন করা হয়

আপনি কিভাবে ওজন কমানোর পদ্ধতির গতি বাড়াবেন?

ওজন কমানোকে ত্বরান্বিত করতে পারে, ছোট তবে ঘন ঘন খাবার খাওয়া, রোজের ব্যায়াম করা এবং যথাযথ ঘুমের মাধ্যমে। এছারাও , প্রচুর জল পান করা, চিনিযুক্ত পানীয়কে এড়িয়ে চলা এবং চিন্তার চাপ কমানো এই প্রক্রিয়াটিকে আরও দ্রুত ত্বরান্বিত করতে পারে। অবশেষে, অগ্রগতির দিকে নজর রাখা এবং বাস্তবসম্মত ভাবে লক্ষ্য স্থির করাও আপানর কাঙ্ক্ষিত ওজন পেতে আপনার সাহায্য করতে পারে।

ওজন কমানোর অস্ত্রোপচারের পর কত দিন হাসপাতালে থাকার প্রয়োজন হয়?

ওজন কমানোর অস্ত্রোপচারের হাসপাতালে আপনাকে দুই থেকে চার দিন পর্যন্ত থাকতে হতে পারে । এটি নির্ভর করে অপারেশনের আগে পদ্ধতির মান এবং রোগীর সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উপর । আরো জটিল অপারেশনের ক্ষেত্রে পুনরুদ্ধারের সময় বেসি লাগতে পারে, এবং পর্যবেক্ষণ এবং ফলো-আপ যত্নের জন্য রোগীর হাসপাতালে থাকার জন্য অতিরিক্ত দিন লাগতে পারে

বাংলাদেশে-এ ওজন কমানোর সার্জারির জন্য সেরা স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র

মোটাপা কেবল একটি শারীরিক দিক নয় বরং সঠিক চিকিৎসা  না করলে এই মোটাপা একটি গুরুতর অসুস্থতার কারণও হতে পারে। কিছু লোকের ক্ষেত্রে তার  জীবনধারার  পরিবর্তন, খাদ্যাভ্যাস এর পরিবর্তন এবং ওষুধের মাধ্যমে অতিরিক্ত ওজন কমানো অসম্ভব। তাদেরকেই  ওজন কমানোর অস্ত্রোপচারের জন্য সুপারিশ করা হয় যা তাদের অতিরিক্ত ওজন কমাতে সহায়তা করে।

প্রিস্টিন কেয়ার  এই অতিরিক্ত ওজন কমানোর চিকিৎসা  জন্য একটি ভরসা যোগ্য এবং নির্ভরযোগ্য স্বাস্থ্যসেবা । আমরা স্লিভ গ্যাস্ট্রেক্টমি গ্যাস্ট্রিক ব্যান্ড এবং গ্যাস্ট্রিক বাইপাস সার্জারির মতো জটিল ল্যাপারোস্কোপিক পদ্ধতি গুলি ব্যবহার করে উন্নত এবং আধুনিক চিকিৎসা  প্রদান করি। আমাদের ডাক্তাররা আপনার পার্শ্বচিত্র র উপর ভিত্তি করে সরবচ্চ অস্ত্রোপচার -এর পরামর্শ দেন।

বাংলাদেশে-র এর সর্বোত্তম এবং সবথকে ভাল ওজন কমানোর চিকিৎসা প্রদানের জন্য আমরা শীর্ষস্থানীয় হাসপাতালের সাথে যুক্ত রয়েছি এবং আমাদের সুসজ্জিত এবং আধুনিক ক্লিনিকও  রয়েছে। প্রিস্টিন কেয়ারে, আমরা অভিজ্ঞ্য সার্জনদের একটি দল নিযুক্ত করি যারা রোগীদের   যত্ন এবং চিকিৎসা দিয়ে থাকেন ।  আমাদের সার্জনদের কমপক্ষে ১০ থেকে ১৫ বছরেরও বেশি অভিজ্ঞতা রয়েছে।

আপনি কিসের জন্য অপেক্ষা করছন ? প্রিস্টিন কেয়ারের সাথে আজই যোগাযোগ করে আপনার পরামর্শ বুক করুন এবং বাংলাদেশে-তে  ওজন কমানোর সেরা চিকিৎসা পদ্ধতি পান।

বাংলাদেশে-তে  ওজন কমানোর সার্জারির সুবিধা কী কী?

মোটাপার চিকিৎসার জন্য ওজন কমানোর সার্জারি আজ ক্রমশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। উন্নত স্বাস্থ্য, দীর্ঘস্থায়ী রোগের বিপদের হ্রাস এবং জীবনের মান উন্নত করা সহ ওজন কমানোর সার্জারির অনেক সুবিধা রয়েছে, যেমন

  1. ওজন কমানোর সার্জারি  স্বাস্থ্যর  উন্নতি করতে পারে। কারণ এই সার্জারিতে শরীরের অতিরিক্ত চর্বি কম করে হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ,ডায়াবেটিস এবং স্ট্রোক -এর ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। এছারাও, সার্জারি আপনার চলার গতি বাড়াতে, ব্যথা কমাতে এবং হাড়ের জয়েন্ট এর ও  উন্নতি  করতে পারে।
  2. ওজন কমানোর অপারেশন দীর্ঘস্থায়ী রোগের বিপদ কমাতে পারে। মোটাপা বিভিন্ন দীর্ঘস্থায়ী রোগের সাথে যুক্ত, যেমন স্ট্রোক হৃদরোগ এবং ডায়াবেটিস। সার্জারির ফলে অতিরিক্ত চর্বি হ্রাস হয় এবং, এই  ঝুঁকিগুলি হ্রাস হয় ।
  3. ওজন কমানোর অপারেশন জীবনযাত্রার মান ভাল করতে পারে। যে ব্যক্তিরা এই সার্জারি করিয়েছেন  তারা প্রায়শই আরও অনুপ্রাণিত এবং  উদ্যমী বোধ করে আর তারা এমন ক্রিয়াকলাপগুলিতে অংশগ্রহণ করে  যা তারা আগে কক্ষনও করতে পারেনি। উপরন্তু, তাদের  উন্নত আত্মসম্মান এবং একটি ভাল শারীরিক ইমেজ তৈরি হতে দেখা গেছে ।

সামগ্রিকভাবে, এই ওজন কমানোর সার্জারিগুলি  কয়েকটি সুবিধা প্রদান করে । উন্নত স্বাস্থ্য থেকে সুরু করে দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি থেকে নিরাময় । ওজন কমানোর সার্জারিতে  ব্যক্তিদের  স্বাস্থ্য এবং জীবনধারার সঠিক লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করেছে । উপরন্তু,তারা  জীবনের মান উন্নত করে  একটি সুখী এবং পরিপূর্ণ জীবন ফিরে পেতে পারে।

ওজন কমানোর অস্ত্রোপচারের পরে তার পুনরুদ্ধার এবং ফলাফল কী হতে পারে ?

বেশিরভাগ ক্ষেত্রে, ওজন কমানোর অস্ত্রোপচার থেকে সেরে ওঠা একটি ধীর প্রক্রিয়া যা বেশ কয়েক মাস সময় নিতে পারে। রোগীদের পরামর্শ দেওয়া হয় শরীরকে সক্রিয় রাখতে এবং তারাতারি সুস্থ করতে পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার এবং পরিবর্তনের সাথে সমঞ্জস্য বজায় রাখতে । ওজন কমানোর অস্ত্রোপচার জীবনযাত্রার পরিবর্তন এর মানের ওপর নির্ভর করে, যেমন নিয়মিত ব্যায়াম এবং সুষম খাদ্যাভ্যাস, যা সর্বাধিক ফলাফল  বজায় রাখে ।

ওজন কমানোর অস্ত্রোপচারের পরে আপনার পুনরুদ্ধার তাড়াতাড়ি করতে সাহায্য করার জন্য এখানে কয়েকটি টিপস রইল, যেমন

  1. আপনার ডাক্তারের দেওয়া নির্দেশাবলী অনুসরণ করুন -আপনার ডাক্তার আপনাকে সেরে ওঠার জন্য নির্দিষ্ট কয়েকটি নির্দেশাবলী প্রদান করবেন যা  অনুসরণ করা গুরুত্বপূর্ণ। সার্জারি-পরবর্তী সময়ে সমস্ত অ্যাপয়েন্টমেন্টে ডাক্তারের সাথে দেখা করা এবং আপনার ডাক্তারের প্রদান করা যেকোনো খাদ্য সংক্রান্ত সীমাবদ্ধতা বা অন্যান্য নির্দেশাবলী অনুসরণ করুন।
  2. সক্রিয় থাকুন- আপনার পুনরুদ্ধারের সময়ে সক্রিয় থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনাকে  প্রতিদিন 30 মিনিট হাঁটতে হবে  এবং ধীরে ধীরে ব্যায়াম বাড়াতে হবে যখন আপনি আরও ভাল বোধ করবেন । ব্যায়াম আপনার দ্রুত পুনরুদ্ধারে সাহায্য করবে এবং আপনি যে ওজন হ্রাস করেছেন তা বজায় রাখতেও  সাহায্য করবে ।
  3. স্বাস্থ্যকর খাওয়া.– ওজন কমানোর অস্ত্রোপচারের পরে সেরে ওঠার জন্য একটি সুষম খাদ্য ও স্বাস্থ্যকর, খাদ্দভাস অপরিহার্য। আপনার কী খাওয়া দরকার এবং কী পান করা দরকার নয় সে সম্পর্কে আপনার ডাক্তার আপনাকে নির্দিষ্ট নির্দেশাবলী দেবেন। এই নির্দেশাবলী এবং  খাদ্যতালিকা আপনি অনুসরণ করতে ভুলবেন না।
  4. পর্যাপ্ত বিশ্রাম পান-আপনার সেরে ওঠার সময়কালে পর্যাপ্ত বিশ্রাম গুরুত্বপূর্ণ।   অন্তত 8 ঘন্টা ঘুমান এবং প্রয়োজন অনুসারে তন্দ্রা নেওয়া দরকারি ।
  5. হাইড্রেটেড থাকুন-ওজন কমানোর অস্ত্রোপচারের পরে  প্রচুর পরিমানে জল পান করা দরকারি । হাইড্রেটেড থাকার জন্য দিনে কম করেও ৮ গ্লাস জল পান করতে হবে।

এই টিপসগুলি অনুসরণ করলে, ওজন কমানোর সার্জারির পরে একটি স্বাস্থ্যকর এবং দ্রুত পুনরুদ্ধারর  করতে পারবেন তারপরে, একটি সঠিক পরিকল্পনার সাথে, আপনি আপনার নতুন জীবন কে এবং তার সাথে আসা সমস্ত ভাল দিকগুলি উপভোগ করা শুরু করুন।

Read More