phone icon in white color

Call Us

Book Appointment

হার্নিয়া চিকিৎসার সেরা সেন্টার

প্রিস্টিন কেয়ার একটি বিশেষ স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী সংস্থা যেখানে আপনি সর্বোত্তম যত্ন পাবেন। আমাদের লক্ষ্য হল রোগীর স্বাচ্ছন্দ্যের উন্নতি ঘটানো এবং আমাদের চিকিৎসাকেন্দ্রে নিরাপদ, স্বাস্থ্যবিধিসম্মত, পরিচ্ছন্ন ও স্যানিটাইজ করা পরিবেশ প্রদান করা। সবচেয়ে উন্নতমানের পরিষেবা প্রদান করতে এবং উচ্চ মানের স্বাস্থ্যসেবা বজায় রাখতে আমরা সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও UFSDA-অনুমোদিত সার্জারি করা ও রোগ নির্ণয়ের যন্ত্র কাজে লাগাই।

সকল প্রকারের হার্নিয়াকে যথাসম্ভব ভালো উপায়ে সারাতে আমাদের চিকিৎসকরা আধুনিক ল্যাপারোস্কোপি সম্পর্কিত প্রযুক্তি ও চিরাচরিত উন্মুক্ত প্রযুক্তিতে পারদর্শিতা অর্জন করেছে। এছাড়াও, আমরা নিশ্চিত করি যে উন্নতমানের হার্নিয়া মেশ চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়, যাতে মেশ-সম্পর্কিত জটিলতার সম্ভাবনা কমে। আমরা আমাদের রোগীদের পছন্দমত যত্ন পরিষেবা দিয়ে থাকি এবং চিকিৎসার যাত্রা জুড়ে তাদের সহায়তা করি।

ওভারভিউ

know-more-about-Hernia-treatment-in-Sylhet
হার্নিয়ার প্রকার
  • কুঁচকির হার্নিয়া
  • নাভির হার্নিয়া
  • ফেমোরাল হার্নিয়া
  • হায়াটাল হার্নিয়া
  • এপিগ্যাস্ট্রিক হার্নিয়া
হার্নিয়া সার্জারির পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
  • যন্ত্রণা
  • সংক্রমণ
  • অ্যাধেশন
  • মেশ মাইগ্রেশন
  • হেমাটোমা
  • সেরোমা
চিকিৎসা না করলে হার্নিয়ার জটিলতা
  • সেপসিস
  • গ্যাংগ্রিন
  • রক্ত চলাচল বন্ধ হওয়া
  • ইনকারসেরেশন
  • নেক্রোটাইজিং এন্টারোকোলাইটিস
function at() { [native code] }

রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা

রোগ নির্ণয়

হার্নিয়া রোগ নির্ণয়ের জন্য চিকিৎসক স্ফীত অংশ পরীক্ষা করতে শারীরিক পরীক্ষা করবেন। নির্ভুলভাবে রোগ নির্ণয়ের জন্য নিম্নলিখিত পরীক্ষাগুলিকে সুপারিশ করা হবে-

  • তলপেট ও পেলভিক অঙ্গের স্পষ্ট ছবি পেতে পেটের আলট্রাসাউন্ড করা হয়।
  • হার্নিয়েটেড টিস্যু প্রদাহ হয়েছে বা ফুলে গেছে কি না, তা জানতে CT স্ক্যান করা হয়।
  • অঙ্গ বা টিস্যুতে রক্ত চলাচল বন্ধ বা বাধাগ্রস্ত হয়েছে কি না, তা শনাক্ত করতে MRI স্ক্যানের পরামর্শ দেওয়া হয়।
  • তলপেটের ছবি পেতে এবং হার্নিয়ার অ্যাক্সেস ও সারাতে সবচেয়ে নিরাপদ উপায় খুঁজে বের করতে এক্স-রে করা হয়

উপরিউক্ত প্রতিটি পরীক্ষার তাৎপর্য রয়েছে। এই পরীক্ষার ফলাফল হার্নিয়ার জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত চিকিৎসা পদ্ধতি নির্ধারণ করতে সাহায্য করবে।

সার্জারি

প্রিস্টিন কেয়ারে রোগীদের হার্নিয়ার চিকিৎসায় আধুনিক ল্যাপারোস্কোপিক কৌশলের পাশাপাশি প্রচলিত উন্মুক্ত সার্জারি কৌশল ব্যবহার করা হয়। দুটি পদ্ধতিই একে অপরের থেকে সামান্য আলাদা।

  • উন্মুক্ত হার্নিয়া সার্জারি– এটি একটি প্রচলিত পদ্ধতি যেখানে আক্রান্ত জায়গায় বড় করে কাটা হয়। প্রসারিত টিস্যুগুলিকে মূল স্থানে পিছনে ঠেলে দেওয়া হয় এবং তলপেটের প্রাচীরের ছিদ্রটিকে সারানো হয়। পেশীগুলিকে সাপোর্ট দিতে ও অঙ্গটিকে পুনরায় প্রসারিত হওয়া থেকে রোধ করতে সুস্থ টিস্যুগুলিকে একসাথে সেলাই করা হয় অথবা ছিদ্রের উপর একটি হার্নিয়া মেশ স্থাপন করা হয়।
  • ল্যাপারোস্কোপিক হার্নিয়া সার্জারি– এটি একটি হার্নিয়া সারানোর জন্য ন্যূনতম কাটাছেঁড়ার মাধ্যমে সম্পন্ন আধুনিক কৌশল। এই পদ্ধতিতে ল্যাপারোস্কোপ (যার এক প্রান্তে ক্যামেরা রয়েছে) ব্যবহার করে সার্জারির সময়ে অভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলিকে দেখা হয়। সাধারণত, অভ্যন্তরীণ অঙ্গে প্রবেশের জন্য তলপেটে 2-3টি ছোট, চাবির ছিদ্রের আকারের ছেদন করা হয়। হার্নিয়াযুক্ত টিস্যু/অঙ্গকে মূল স্থানে পিছনে ঠেলে দেওয়া হয় এবং হার্নিয়া মেশের সাহায্যে তলপেটের প্রাচীরকে দৃঢ় করা হয়।

ল্যাপারোস্কোপিক পদ্ধতির কারণে হার্নিয়া সারানোর সার্জারি নিরাপদে, দ্রুত হয় এবং এর ডাউনটাইম কম হয়। তবে, ল্যাপারোস্কোপিক পদ্ধতি সব রোগীর ক্ষেত্রে সেরা বিকল্প নাও হতে পারে। এইভাবে, আমাদের চিকিৎসকরা রোগী অনুযায়ী সবচেয়ে উপযুক্ত কৌশলটি বেছে নেন। চিকিৎসা সম্পর্কে আরও জানতে, আপনি আমাদের হার্নিয়া বিশেষজ্ঞদের সাথে পরামর্শের জন্য বুক করতে পারেন।

কেন প্রিস্টিন কেয়ার?

বাংলাদেশে বিরামহীন সার্জিক্যাল অভিজ্ঞতা প্রদান করেছে

01.

সারা বাংলাদেশে ৫০ + রোগের জন্য পরামর্শ পান

প্রিস্টিন কেয়ার বাংলাদেশের 3+ প্রধান শহর জুড়ে 50+ রোগ এবং চিকিত্সা যেমন পাইলস, হার্নিয়া, কিডনি স্টোন, ছানি, গাইনেকোমাস্টিয়া, খতনা ইত্যাদির জন্য পরামর্শ প্রদান করে।

02.

প্রযুক্তির সাথে চিকিৎসা দক্ষতা

আমাদের সার্জন আপনার রোগ নির্ণয় করার জন্য আপনার সাথে অনেক সময় ব্যয় করবেন। সার্জারি হওয়ার আগে চিকিৎসা নির্ণয়ের জন্য আপনাকে সহায়তা করা হয়। আমরা উন্নত লেজার এবং ল্যাপারোস্কোপিক সার্জিক্যাল চিকিৎসা অফার করি আমাদের পদ্ধতিগুলি ইউএসএফডিএ দ্বারা অনুমোদিত।

03.

অভিজ্ঞ সার্জারি সহায়ক

একজন উৎসর্গীকৃত কেয়ার কো-অর্ডিনেটর আপনার সার্জারির যাত্রা জুড়ে আপনার বীমার কাগজপত্র থেকে শুরু করে বাড়ি থেকে হাসপাতালে আসা এবং ফিরে যাওয়ার জন্য বিনামূল্যে যাতায়াত, হাসপাতালে ভর্তির ডিসচার্জ প্রক্রিয়া জুড়ে আপনাকে সহায়তা করে।

04.

সার্জারির পরের যত্ন

We offer follow-up consultations and instructions including dietary tips as well as exercises to every patient to ensure they have a smooth recovery to their daily routines.

প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী (FAQs)

আমি কি সার্জারি ছাড়া আমার হার্নিয়া সারাতে পারি?

না, একটি হার্নিয়া নিজে থেকে সেরে ওঠে না বা নিরাময় হয় না। তলপেটের প্রাচীরে ছিদ্র হয়ে গেলে আপনি ছিদ্রের বৃদ্ধিকে রোধ করতে কিছু ব্যবস্থা নিতে পারেন। একমাত্র কার্যকর চিকিৎসা হল সার্জারি।

সিলেটে হার্নিয়া সার্জারির খরচ কত?

সারা বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় সিলেটে হার্নিয়া সার্জারির গড় খরচ তুলনামূলকভাবে বেশি সাশ্রয়ী, যার দাম ৳ 90,000 থেকে ৳ 100,000 পর্যন্ত। তবে এটা মনে রাখতে হবে যে, হার্নিয়া অস্ত্রোপচারের সঠিক খরচ একাধিক কারণের উপর নির্ভর করবে যেমন অস্ত্রোপচারের পদ্ধতি, লক্ষণগুলির তীব্রতা, আপনার অস্ত্রোপচার করা শহর এবং পছন্দের হাসপাতাল।

কীভাবে আমি স্থায়ীভাবে একটি হার্নিয়া নিরাময় করতে পারি?

একমাত্র সার্জারির মাধ্যমেই হার্নিয়া সারানো যায়। প্রাকৃতিক প্রতিকার, ঘরোয়া চিকিৎসার পদ্ধতি, ব্যথানাশক ওষুধ, ট্রাস ইত্যাদি কেবল ব্যথা সামলাতে সাহায্য করতে পারে কিন্তু সমস্যা সমাধান করবে না।

হার্নিয়া সারানোর কোন কৌশলটি সবচেয়ে ভালো?

সাধারণত অধিকাংশ রোগীর ক্ষেত্রে হার্নিয়া সারানোর জন্য ল্যাপারোস্কোপিক কৌশল সবচেয়ে ভালো। তবে, কিছু-কিছু ক্ষেত্রে, চিকিৎসক কিছু কারণে উন্মুক্ত সার্জারি নির্বাচন করতে পারেন।

তলপেটের প্রাচীর সারাতে কি সর্বদা হার্নিয়া মেশ ব্যবহার করা হয়?

না, কোনও-কোনও ক্ষেত্রে মেশ ব্যবহার না করেও তলপেটের প্রাচীরকে সারানো যায়। মেশ ব্যবহার না করে যদি হার্নিয়া সার্জারি করা হয়, তবে তাকে হার্নিয়ারাফি বলা হয়। মেশ ব্যবহার করা হলে সেই সার্জারিকে হার্নিওপ্লাস্টি বলা হয়।

হার্নিয়া কারণে কি মৃত্যু হতে পারে?

যদি ইনকারসেরেটেড অঙ্গের রক্ত সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায় এবং তার রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে যায়, তবে হার্নিয়া প্রাণঘাতী হতে পারে বা মৃত্যু ঘটাতে পারে। এর ফলে আক্রান্ত টিস্যুর মৃত্যু ঘটে, যা দ্রুত চিকিৎসা না করলে ছড়িয়ে পড়তে পারে এবং আপনার জীবনে ঝুঁকি তৈরি করতে পারে।

হার্নিয়া সার্জারি কি যন্ত্রণাদায়ক?

না, হার্নিয়া সার্জারি মোটেও যন্ত্রণাদায়ক নয়। রোগীকে তার শরীরকে অবশ করা ও তার ঘুমিয়ে পড়ার জন্য অ্যানেস্থেশিয়া দেওয়া হয়। সুতরাং, এই প্রক্রিয়া চলাকালীন কোনও ব্যথা বা অস্বস্তি হয় না। তবে, এই প্রক্রিয়ার পর আপনি সামান্য অস্বস্তি বোধ করতে পারেন, যার জন্য ডাক্তার ব্যথার ওষুধ লিখে দেবেন।

হার্নিয়া সার্জারির পর কতদিনে আরোগ্যলাভ করা যায়?

হার্নিয়া সার্জারির পর স্বাভাবিকভাবে সুস্থ হয়ে ওঠার সময় হল 2-3 সপ্তাহ। উন্মুক্ত সার্জারি করলে এই সময় 3 সপ্তাহেরও বেশি হতে পারে। তবে, ল্যাপারোস্কোপিক পদ্ধতিতে সারানো হলে আরোগ্যলাভ দ্রুত হবে এবং আপনি 2 সপ্তাহের মধ্যে আপনার নিয়মিত জীবনযাত্রায় ফিরে যেতে পারবেন।

সিলেটের প্রিস্টিন কেয়ার-এ উন্নত হার্নিয়ার চিকিৎসা পান

হার্নিয়ার চিকিৎসায় সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতি হল সার্জারির মাধ্যমে সারানো। প্রিস্টিন কেয়ার-এ আমরা হার্নিয়ার জন্য উন্নত ল্যাপারোস্কোপিক ও প্রচলিত চিকিৎসা প্রদান করি। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই রোগী ও চিকিৎসক উভয়ই ল্যাপারোস্কোপিক কৌশলটি বেছে নেন কারণ এটি নূন্যতম কাটাছেঁড়ার মাধ্যমে হয় এবং ভালো ফলাফল দেয়। তবে, হার্নিয়ার ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারি প্রত্যেক রোগীর জন্য সঠিক বিকল্প নাও হতে পারে। অতএব, আমাদের চিকিৎসকরা রোগীর ভালো করে রোগ নির্ণয় করে তারপর সবচেয়ে উপযুক্ত চিকিৎসার পরামর্শ দেন।

প্রিস্টিন কেয়ারে কী-কী প্রকারের হার্নিয়ার চিকিৎসা হয়?

প্রিস্টিন কেয়ার-এ আমরা উন্মুক্ত বা ল্যাপারোস্কোপিক কৌশলের মাধ্যমে সকল প্রকারের হার্নিয়ার চিকিৎসা প্রদান করি। হার্নিয়ার সবচেয়ে সাধারণ ধরনগুলি হল-

  • ইনগুইনাল হার্নিয়া– এটি উরু বা কোমরের উপরের অংশে হয়। হার্নিয়ার প্রায় 75% ঘটনা ইনগুইনাল নালীর সাথে সম্পর্কিত। এই ধরনের হার্নিয়া মহিলাদের তুলনায় পুরুষদের মধ্যে বেশি দেখা যায়, কারণ টেস্টিকলগুলি ইনগুইনাল নালী দিয়ে নেমে আসে।
  • ফেমোরাল হার্নিয়া- এই ধরনের হার্নিয়া কুঁচকির ভাঁজের ঠিক নিচে হয়। মহিলাদের ক্ষেত্রে এটি বেশি দেখা যায় এবং গর্ভাবস্থা ও সন্তান প্রসবের ফলে পেশী দুর্বল হয়ে পড়ার কারণে এই সমস্যা দেখা দেয়। এই ধরনের হার্নিয়ার কারণে খুব দ্রুত জটিলতা দেখা দিতে পারে। এই কারণেই সাধারণত রোগ নির্ণয়ের পরপরই এর চিকিৎসা করা হয়।
  • নাভির হার্নিয়া– অন্ত্রটি নাভির উন্মুক্তভাগের মধ্য দিয়ে ধাক্কা দিতে শুরু করলে এটি ঘটে। এইগুলি শিশু, ছোট বাচ্চা এবং মহিলাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। বাচ্চাদের ক্ষেত্রে নাভির হার্নিয়ার সাধারণত নিজে থেকেই সমাধান হয়ে যায়। তবে, প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে এই রোগের চিকিৎসায় সার্জারির মাধ্যমে সারানোর প্রয়োজন হয়।
  • হায়াটাল হার্নিয়া– যখন পাকস্থলীর টিস্যু ডায়াফ্রাম থেকে বুকের গহ্বরে প্রসারিত হয় তখন এটি ঘটে। 50 বছরের বেশি বয়সী মানুষদের মধ্যে এই সমস্যা দেখা যায়। এই ধরনের হার্নিয়ার কারণে বুক জ্বালা, তলপেটে অস্বস্তি এবং খাবার ও পানীয় গিলতে অসুবিধা হয়।
  • উদরের হার্নিয়া- এটি উদরীয় পৃষ্ঠে একটি স্ফীত অংশ বা কাটা স্থান থেকে সৃষ্টি হয়। এদের ইনসিসনাল হার্নিয়াও বলা হয়, কারণ অতীতে যাদের তলপেটে সার্জারি হয়েছে, তাদের ক্ষেত্রে এই হার্নিয়া বেশি দেখা যায়।

এই ধরনের হার্নিয়া ছাড়াও আরও কিছু হার্নিয়া আছে যা কম দেখা যায় কিন্তু চিকিৎসার জন্য সবগুলোর সার্জারির প্রয়োজন হয়।

সার্জারির পর হার্নিয়ার পুনরায় হওয়া রোধ করবেন কীভাবে?

ল্যাপারোস্কোপিক হার্নিয়া চিকিৎসার পর এই রোগ পুনরায় হওয়ার সম্ভাবনা প্রায় নগণ্য। এর কারণ হল এই প্রক্রিয়ার সময়ে কেবলমাত্র ছোট চাবির ছিদ্রের আকারের ছেদন করা হয়, যা তলপেটের পেশীর প্রাচীরের অখণ্ডতাকে প্রভাবিত করে না। তবুও বেশিরভাগ হার্নিয়া বিশেষজ্ঞ রোগীদের হার্নিয়া পুনরায় হওয়াকে রোধ করতে নিচের পরামর্শ অনুসরণ করতে বলেন-

  • ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খেয়ে কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে দূরে থাকুন
  • আপনার কাশিকে দীর্ঘস্থায়ী হতে দেবেন না
  • প্রস্রাব বা বাওয়েল মুভমেন্টের সময়ে চাপ দেবেন না
  • স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখুন ও পেশী দৃঢ় করতে নিয়মিত ব্যায়াম করুন
  • কঠোর ও পেশীর উপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টিকারী ক্রিয়াকলাপে লিপ্ত হবেন না
  • পিঠের পেশী নয়, পা ব্যবহার করে ওজন তুলুন

চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চললে আপনি সুস্থ জীবনযাপন করতে পারবেন।

Read More