phone icon in white color

Call Us

Book Appointment

প্রিস্টিন কেয়ার-এ উন্নত লাইপোসাকশন

দেহের আকৃতি উন্নত করার ক্ষেত্রে মানুষের আকাঙ্ক্ষার বিষয়ে আমরা অবগত।তাই আমরা সাশ্রয়ী খরচে লাইপোসাকশন চিকিৎসা করে থাকি।আমাদের লক্ষ্য হল এমন রোগীদের উন্নত চিকিৎসা প্রদান করা, যারা নিতম্ব, বাহু, ঘাড়, পিঠ, পেট, ঊরু ইত্যাদি থেকে মেদ অপসারণ করতে চান।

সেরা ফল পেতে আমরা লেজার লাইপোসাকশন, টিউমেসেন্ট লাইপোসাকশন, পাওয়ার-অ্যাসিস্টেড লাইপোসাকশন, আল্ট্রাসাউন্ড-অ্যাসিস্টেড লাইপোসাকশন ইত্যাদি ব্যবহার করি। আপনি আমাদের থেকে চিকিৎসার পুরো যাত্রা জুড়ে সর্বোত্তম যত্ন ও সম্পূর্ণ সহায়তা পাবেন। আমাদের পরিষেবা সম্পর্কে আরও জানতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

ওভারভিউ

know-more-about-Liposuction-treatment-in-Sylhet
কারা লাইপোসাকশন করাতে পারেন?
  • যাদের বয়স 18 বছরের বেশি
  • যাদের ওজন তাদের দেহের আদর্শ ওজনের 30%-এর মধ্যে
  • যার মাসল টোন দৃঢ় ও পোক্ত
  • যার ত্বক বেশ নরম
  • যিনি সুস্থ এবং কোনও প্রাণঘাতী অসুখ নেই
  • পদ্ধতি ও বাস্তবসম্মত লক্ষ্যের ব্যাপারে যার ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে
লাইপোসাকশনের সুবিধা
  • দেহের আকার ও কাঠামো উন্নত হয়
  • নিরাপদে বাড়তি মেদ অপসারণ করে
  • সামগ্রিকভাবে স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটে ও আত্মসম্মানবোধ বাড়ে
  • স্থায়ীভাবে চর্বি কোষ দূর করে
  • আত্মবিশ্বাস বাড়ে
  • এর সাহায্যে গাইনোকোমাস্টিয়া, লিপোমা, সেবেসিয়াস সিস্ট ইত্যাদি রোগের চিকিৎসা করা হয়।
লাইপোসাকশনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
  • কাঠামোয় অসমতা
  • তরল জমা হওয়া
  • অসাড়তা
  • সংক্রমণ
  • দেহের ভিতরে ছেদ হওয়া
  • ফ্যাট এম্বলিজম
  • কিডনি ও হার্টের সমস্যা
  • লাইডোকেইন টক্সিসিটি
function at() { [native code] }

রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা

চিকিৎসা

প্রিস্টিন কেয়ার-এ, আমরা ক্ষতিকারক ফ্যাট টিস্যু অপসারণ করতে লেজার লাইপোসাকশন পদ্ধতি ব্যবহার করি। তবে প্রয়োজন হলে, সেরা ফলাফল পেতে আমরা টিউমেসেন্ট, পাওয়ার-অ্যাসিস্টড, ড্রাই ও ওয়েট-লাইপোসাকশন পদ্ধতিও ব্যবহার করে থাকি।

পদ্ধতিটি সাধারণত নিম্নলিখিত উপায়ে করা হয়:

  • রোগীকে প্রয়োজন অনুযায়ী স্থানীয় বা সাধারণ অ্যানেস্থেসিয়ার অধীনে রাখা হয়।
  • চিকিৎসা করার প্রয়োজন যে এলাকায়, সেখানে একটি ছেদ করতে হয়।
  • ক্যানুলা, লেজার প্রোব বা আল্ট্রাসোনিক ওয়েভের সাহায্যে ফ্যাট টিস্যু ভাঙা হয়।
  • তারপর একটি ভ্যাকুয়ামের মাধ্যমে শরীর থেকে টিস্যু বের করা হয়।
  • প্রয়োজনে কাটা অংশে সেলাই করে দেওয়া হয়, যাতে সময়ের সঙ্গে-সঙ্গে নিরাময় ঘটতে থাকে।

যেহেতু লাইপোসাকশন একটি কসমেটিক প্রক্রিয়া, তাই আমরা নিশ্চিত করি যে, কোনও চিকিৎসার সৌন্দর্যগত নেতিবাচক দিক নেই।দাগ যাতে কম হয়, তা নিশ্চিত করতে কাটা অংশটি সংকল্প করে বেছে নেওয়া হয়।

কেন প্রিস্টিন কেয়ার?

বাংলাদেশে বিরামহীন সার্জিক্যাল অভিজ্ঞতা প্রদান করেছে

01.

সারা বাংলাদেশে ৫০ + রোগের জন্য পরামর্শ পান

প্রিস্টিন কেয়ার বাংলাদেশের 3+ প্রধান শহর জুড়ে 50+ রোগ এবং চিকিত্সা যেমন পাইলস, হার্নিয়া, কিডনি স্টোন, ছানি, গাইনেকোমাস্টিয়া, খতনা ইত্যাদির জন্য পরামর্শ প্রদান করে।

02.

প্রযুক্তির সাথে চিকিৎসা দক্ষতা

আমাদের সার্জন আপনার রোগ নির্ণয় করার জন্য আপনার সাথে অনেক সময় ব্যয় করবেন। সার্জারি হওয়ার আগে চিকিৎসা নির্ণয়ের জন্য আপনাকে সহায়তা করা হয়। আমরা উন্নত লেজার এবং ল্যাপারোস্কোপিক সার্জিক্যাল চিকিৎসা অফার করি আমাদের পদ্ধতিগুলি ইউএসএফডিএ দ্বারা অনুমোদিত।

03.

অভিজ্ঞ সার্জারি সহায়ক

একজন উৎসর্গীকৃত কেয়ার কো-অর্ডিনেটর আপনার সার্জারির যাত্রা জুড়ে আপনার বীমার কাগজপত্র থেকে শুরু করে বাড়ি থেকে হাসপাতালে আসা এবং ফিরে যাওয়ার জন্য বিনামূল্যে যাতায়াত, হাসপাতালে ভর্তির ডিসচার্জ প্রক্রিয়া জুড়ে আপনাকে সহায়তা করে।

04.

সার্জারির পরের যত্ন

We offer follow-up consultations and instructions including dietary tips as well as exercises to every patient to ensure they have a smooth recovery to their daily routines.

প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী (FAQs)

লাইপোসাকশনের মাধ্যমে আপনি কতটা মেদ নিরাপদে অপসারণ করতে পারেন?

যদিও মেদ অপসারণের জন্য কোনও মানদণ্ড নেই, তবুও ডাক্তাররা মেদ বাদ দিতে একটি সাধারণ নিয়ম অনুসরণ করেন। এই নিয়ম অনুসারে, 3 থেকে 4 লিটার (5 থেকে 11 পাউন্ড) মেদ কোনও সমস্যা বা জটিলতা ছাড়াই নিরাপদে অপসারণ করা যেতে পারে।

লাইপোসাকশন সার্জারি কে করেন?

লাইপোসাকশন সার্জারি করার উপযুক্ত ডাক্তার একজন প্রত্যয়িত ও অভিজ্ঞ প্লাস্টিক সার্জন। তারা লিপোসেকশনের সমস্ত আধুনিক কৌশলে পারদর্শী এবং নির্ভুলভাবে সেসব সম্পাদন করেন।

লাইপোসাকশনের পর সুস্থ হতে হতে কত সময় লাগে?

লাইপোসাকশন সার্জারির পর আপনার সুস্থ হতে প্রায় এক মাস বা তার বেশি সময় লাগবে। তবে আপনার শরীরের নিরাময় ক্ষমতা ও ব্যবহৃত কৌশলের উপর নির্ভর করে নিরাময়ের প্রকৃত সময়কাল ভিন্ন হতে পারে। সার্জারির পরে প্রথম কয়েক দিন আপনার সম্ভবত সম্পূর্ণ বিশ্রামের প্রয়োজন হবে। এর এক সপ্তাহ পরে আপনি আবার আপনার দৈনন্দিন কাজকর্ম শুরু করতে পারবেন।

আমি কি একই সাথে দেহের বিভিন্ন অংশে লাইপোসাকশন ট্রিটমেন্ট করাতে পারি?

হ্যাঁ। একই সাথে দেহের বিভিন্ন অংশে লাইপোসাকশন সার্জারি করা সম্ভব। অনেক ক্ষেত্রেই কোনও জটিলতা ছাড়াই দেহের বিভিন্ন অংশ, যেমন নিতম্ব, পেট, ঊরু থেকে একসঙ্গে মেদ বের করে দেওয়া যেতে পারে।

লাইপোসাকশন সার্জারি কি যন্ত্রণাদায়ক?

না। লাইপোসাকশন সার্জারি যন্ত্রনাদায়ক নয়, কারণ এটি অ্যানেস্থেসিয়ার অধীনে করা হয়। এই প্রক্রিয়া চলাকালীন আপনি কোনও ধরনের অস্বস্তি বা ব্যথা অনুভব করবেন না। তবে অ্যানেস্থেসিয়ার প্রভাব কেটে গেলে আপনি সার্জারির অংশে অবশভাব ও হালকা থেকে মাঝারি ব্যথা অনুভব করতে পারেন। এটিও কিছুক্ষণ পর কেটে যাবে।

লাইপোসাকশনের ফলাফল পেতে কত সময় লাগে?

সাধারণত লাইপোসাকশনের ফলাফল পেতে প্রায় 2-3 মাস সময় লাগে। এর জন্য ডাক্তারের নির্দেশ মেনে প্রয়োজনীয় সব সাবধানতা অবলম্বন করতে হয়।এ ছাড়া ভালো ফল পেতে ব্যায়াম করতে হবে এবং স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে।

লাইপোসাকশনের প্রভাব কতদিন স্থায়ী হয়?

রোগী চিকিৎসকের পরামর্শ কতটা ভালোভাবে মেনে চলেন এবং সুস্থ ও কর্মক্ষম জীবনযাপন করেন, তার ওপর লাইপোসাকশনের স্থায়িত্ব নির্ভর করে।বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মানুষ লাইফস্টাইলে ভালো পরিবর্তন এনে 5-10 বছর লাইপোসাকশনের ফল উপভোগ করে।

লাইপোসাকশনের বিভিন্ন ধরনগুলি কী-কী?

দেহের বিভিন্ন অংশ থেকে মেদ অপসারণে যে বিভিন্ন ধরনের লাইপোসাকশন সবচেয়ে কার্যকর, সেগুলি হল:

  • টিউমসেন্ট লাইপোসাকশন- এটি একটি ঐতিহ্যবাহী পদ্ধতি, যাতে প্রচুর পরিমাণে লিডোকেইন ও এপিনেফ্রিন ব্যবহার করা হয়।এই সলিউশনগুলি সাবকিউটেনিয়াস ফ্যাট টিস্যুতে ইনজেক্ট দেওয়া হয়, যাতে সেগুলি ফুলে যায়। তারপর ক্যানুলা ব্যবহার করে ফ্যাটকে ইমুলেশন করা হয় এবং টিস্যুগুলো ভ্যাকুয়াম সাকশনের মাধ্যমে বের করা হয়।
  • পাওয়ার-অ্যাসিস্টেড লাইপোসাকশন- নাম থেকেই বোঝা যাচ্ছে যে, এই পদ্ধতিতে একটি বিশেষ ধরনের ক্যানুলা ব্যবহার করা হয়, যা একদিক থেকে অন্যদিকে ও সামনে-পিছনে অভিমুখে চলাচল করে এবং একটি মেশিন দিয়ে পরিচালিত হয়। এই ধরনের লাইপোসাকশন জটিল এলাকা থেকে মেদ অপসারণ করতে বা রোগীর পূর্বে লাইপোসাকশন সার্জারি হয়েছে এমন ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। নির্দিষ্ট ফলাফল পেতে এটি এক এলাকা থেকে অন্য এলাকায় বিপুল পরিমাণে মেদ স্থানান্তর করতেও ব্যবহার করা যেতে পারে।
  • লেজার-অ্যাসিস্টেড লাইপোসাকশন– এটি একটি আধুনিক লিপোসেকশন, যেখানে লেজার প্রযুক্তি ব্যবহার করে মেদ জমার স্থান বার্ন করা বা গলিয়ে ফেলা হয়। একটি লেজার প্রোব নির্দিষ্ট স্থানে প্রবেশ করানো হয় এবং ধীরে-ধীরে বের করে আনা হয়। এইভাবে এটি তাপ শক্তি নির্গত করার মাধ্যমে চর্বিকে গলিয়ে দেয়। সবশেষে নিরাপদে মেদ বের করতে সাকশন ডিভাইস ব্যবহার করা হয়।
  • আল্ট্রাসাউন্ড-অ্যাসিস্টেড লাইপোসাকশন- এটি ন্যূনতম কাটাছেঁড়ার মাধ্যমে করা লাইপোসাকশনের আরেকটি ধরন, যেক্ষেত্রে মেদ থেকে মুক্তি পেতে আল্ট্রাসাউন্ড এনার্জি ব্যবহার করা হয়।ফ্যাট টিস্যু গলাতে থার্ড জেনারেশনের UAL ডিভাইস ব্যবহার করা হয় এবং বিশেষ ভ্যাকুয়াম ডিভাইসের মাধ্যমে এগুলো বের করা হয়।

টিউমসেন্ট ও পাওয়ার-অ্যাসিস্টেড লাইপোসাকশন মেদ অপসারণের ট্রিটমেন্ট হিসাবে কাজ করার পাশাপাশি, উন্নত কৌশলগুলি, যেমন লেজার ও আল্ট্রাসাউন্ড-অ্যাসিস্টেড লাইপোসাকশন ত্বকের নরমভাব বাড়াতেও সহায়তা করে। এই আধুনিক ট্রিটমেন্টগুলি কোলাজেন উৎপাদনকে বাড়িয়ে তোলে, যার ফলে মেদ অপসারণের পরে ত্বক আরও মসৃণ হয়ে ওঠে।আপনি একজন বিশেষজ্ঞ প্লাস্টিক সার্জনের সাথে প্রতিটি লাইপোসাকশন পদ্ধতির উপকারিতা ও ক্ষতিকারক দিক সম্পর্কে আলোচনা করতে পারেন এবং আপনার পক্ষে সবচেয়ে ভালো পদ্ধতিটি বেছে নিতে পারেন।

সিলেটে লাইপোসাকশন সার্জারি করতে প্রিস্টিন কেয়ার-কে কেন বেছে নেবেন?

প্রিস্টিন কেয়ার-এ কার্যকর উপায়ে দেহের বাড়তি মেদ থেকে মুক্তি দিতে আধুনিক ও ঐতিহ্যবাহী পদ্ধতিগুলি ব্যবহার করা হয়।উন্নতমানের চিকিৎসা দেওয়ার পাশাপাশি আমরা রোগীদের জন্য চিকিৎসার সকল দিকও অন্তর্ভুক্ত করা হয়, যার মধ্যে রয়েছে:

  • সেরা লাইপোসাকশন সার্জনদের সঙ্গে রোগীদের সংযুক্ত করা।
  • হাসপাতালের কাগজপত্র ও অন্যান্য আনুষ্ঠানিকতায় সহায়তা করতে ব্যক্তিগত কেয়ার কোঅর্ডিনেটর নিয়োগ করা।
  • সার্জারির পরে বিনামূল্যে পরামর্শ দেওয়া ও সুস্থতার দিশা দেখানো।

এই সমস্ত পরিষেবা দেওয়ার মাধ্যমে প্রিস্টিন কেয়ার রোগীদের সার্জারির অভিজ্ঞতাকে সহজ করে তোলে। সার্বিকভাবে আমরা রোগীদের সার্বক্ষণিক সহায়তা দিয়ে থাকি এবং সম্পূর্ণ চিকিৎসা যাত্রায় তারা যাতে কোনও সমস্যায় না পড়ে, সেদিকে খেয়াল রাখি।

কীভাবে আমি লাইপোসাকশন সার্জারির ফলাফল বেশি সময় ধরে পেতে পারি?

একবার আপনার লাইপোসাকশন সার্জারি হয়ে গেলে ডাক্তার আপনাকে আপনার সামগ্রিক জীবনধারায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনার পরামর্শ দেবেন। এই পরিবর্তনগুলি নিশ্চিত করবে যে, লাইপোসাকশনের মাধ্যমে যে অঞ্চলে চিকিৎসা করা হয়েছে, সেখানে মেদ জমা হবে না। যে পরিবর্তনগুলি আপনাকে করতে হবে, তা নিচে জানানো হল:

  • ডায়েটে পরিবর্তন- শরীরের মেদ যাতে না বাড়ে, তার জন্য পরিমাণে কম ক্যালরি গ্রহণ করুন। পেট ভরা রাখতে এবং শর্করা ও কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ কমাতে দিনে একাধিকবার অল্প পরিমাণ খাবার খান। উচ্চ প্রোটিনযুক্ত খাবারে পরিবর্তন করুন, যা আপনার বিপাক ক্ষমতা বাড়াবে এবং বেশি ক্যালোরি বার্ন করতে সাহায্য করবে।
  • শারীরিক কার্যক্রম– লাইপোসাকশন সার্জারির পর সাবকিউটেনিয়াস ফ্যাট জমা হওয়া থেকে বাঁচার আরেকটি উপায় হল ব্যায়াম। ব্যায়াম করার সময় আপনি আপনার দেহের অতিরিক্ত ক্যালোরি পুড়িয়ে ফেলেন, যা আপনার সঠিক আকৃতি বজায় রাখা সহজ করে তোলে এবং আপনার দেহের বিভিন্ন অংশে মেদ জমা হতে বাধা দেয়।
  • মানসিক স্বাস্থ্য- অনেকের ক্ষেত্রে মেদ জমার পেছনে মানসিক স্বাস্থ্যও বড়ো অবদান রাখে। মানসিক চাপ হরমোনের ভারসাম্যহীনতার একটি বড়ো কারণ, যার ফলে মেদ জমতে থাকে। তাই লাইপোসাকশন সার্জারির পর মেদ জমতে না দেওয়ার জন্য স্ট্রেস লেভেল নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি।

ডাক্তারের পরামর্শ মেনে চললে আপনি লাইপোসাকশনের ফলাফল খুব দীর্ঘ সময় ধরে উপভোগ করতে এবং আপনার দেহের কাঙ্ক্ষিত আকৃতি বজায় রাখতে পারবেন।

Read More